আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
শরবত চেটে চেটে খাচ্ছে ফেলুদা
আর লুকিং গ্লাসে মেঘলা হচ্ছে নদী
পা হড়কে পড়ে গেছে যে আপেল
তাতে নিউটনের মহাকর্ষের স্বাদের চেয়েও কোমল পানিয়ের স্বাদ
লেবুর রসে ধুয়ে ফেলি রোশনাই
ফাঁকা সিনেমা
মনেমনে গ্রো করছে একটাই বাগান, সামনে-পিছনে…
দুই.
উনোনভরা জোনাক
দেহজ রাত পুরনো অভ্যাসে নদী লুকিয়ে ফেলে হাড়ির ভেতর
স্বছন্দ আগুন ঢেউ হতে হতে সংযম
ভুল ফুলে বসন্ত!
অথচ প্লেটে সাজানো প্রার্থনা
জানা গ্যালো না কার জন্য চাঁদে এই বিক্ষত অন্ধকার …
উদাসীন হাত আদর বাজিয়ে যত ভিতর হয় ততই আড়াল
মাংসের আলে আলে কত কবিয়াল
বর্ণনা রেখে উপসংহার …
অর্জনের জটিল নিয়ে মুখোমুখি চাঁদের তরল
এক কাপ বৃষ্টিতে ইমন বেজে উঠলে,
ম্যানুয়াল হয়ে যায় নষ্ট অন্ধকার !
ছাতা খুলে তাকিয়ে গমের ঈশ্বর
অতিরিক্ত আকাশ …
শাদা-কালো আয়না
ঈশ্বরের শেপ এ পেইন্ট করে দিচ্ছে জিরাফের রঙ
দেখি একটা দুরত্ব ঘর ভিজিয়ে স্ট্যাটিক
কোথাও চাঁদ ভাঙছে
উড়ন্ত স্নানে ডুবে যাওয়া জলের অপেরা
এখানেই আলোর ধারণা,
যেখানে কোন আলো নেই
তৃতীয়বার …
সব প্রেম ঘরে ফিরে না, ফিরাতেও নেই
পুরনো বিশ্বাস!
শরীরে বড় হচ্ছে সাবানের গাছ
আর তুমি সেলাই করছো ভাঙা টিউবয়েল
ভোগের আগুন চাঁদের থেরাপি রিপিট করে করে প্রেগন্যান্ট
এবং মুভিং অন্ধকার…
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
অভিশাপ মেঘের ভেলায় নিঃশ্বাসে ক্লান্তির ছাপ সবুজের নীড়ে আপন ঠিকানার খোঁজ এক ফালি সুখের নেশায়…..
পাখি দম্পতি পাখি গিয়েছিল কতদূর বনে তা কারো নেই জানা। ঠোঁটে ধরা লাল টুকটুকে ফল…..
তারা যেমন বলে, চোখে ধুলো দিলে থেমে যাবে আমার কাব্যময়তা অথচ আমি প্রামান্য দলিলের নই…..