প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
রেহেলে উড়ে ধর্মগ্রন্থের পাতা,
ময়দানে ভুর্জপত্র…
তাচ্ছিল্যের ছেঁড়া ছেঁড়া ফুল
পালকের মত উড়ে
তারা যেন ব্যথার চরাচরে
একটুখানি সরেসগান….
সব সাঁকো একদিন নদীতে মিশে যায়
সব পাতাই নৌকো যেন সব।
আমার ভেতর যে অন্ধ জাতিস্মর
বিহুনাচের ফুল ছড়িয়ে
শুয়ে থাকে উপুড়
আঙিনায়
মুক্ত কারিগর সে-ই।
চাঁদের লবণপাহাড়ে ঘাস খেতে আসে
মহীনের ঘোড়াগুলো।প্ল্যাকার্ডের মত সেঁটে থাকে
তখন জোত্স্নারঙ প্যালিওলিথিক স্তব্ধতায়…
সবটাই বুঝি এদের অথবা কিছুই বুঝি না।
দুস্প্রাপ্য বইয়ের ঘ্রাণ নিলেও আমি’র অহম সাজ কিছুটা খসে যায়,
যান্ত্রিক স্তর পেরিয়ে গেলে ঘোড়ার জাবনা দিতে আসা
মেয়েটির মতই নিষ্পাপ, পবিত্র সব!
আমি’ত্ব থেকে সামান্য আলাদা হয়ে যেতেই পার্থক্য বুঝি–
জল থেকে মাটি
ঈর্ষার থেকে লবন
ছলনা থেকে দেবতার।
রেটিনার মৃত্যু হয় না সহজে।
অন্ধের আলো প্রতিফলিত হয় যে বন্ধঘরে-
তার নাম চোখ,
এক কাঁচ-রঙ বিকেলে
বলয়গ্রাস গ্রহণ আলোয় তাকে দেখি।
অন্ধকারে পরস্পরের মুখের জিওগ্রাফিতে মুখোমুখি, ভীত হই…
এই আয়নায় বেঁচে গেলে মরে যাই বারংবার।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..