দৌড়
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
বাসর রাতে স্বামী তার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করল, বিয়ের আগে কি কেউ তোমার জীবনে ছিল?আমাকে বলতে পারো। এটা আজকালকার খুব সাধারণ বিষয়, থাকতেই পারে… বলো।
স্ত্রী ভাবল, তার স্বামী যখন এত সহজ সরল, তা হলে বলেই দিই।
স্ত্রী বিছানা থেকে নেমে আলমারি থেকে একটা ছোট কাঠের বাক্স বের করে স্বামীকে দিল। স্বামী বাক্স খুলে দেখল, বাক্সের ভিতরে একটা ৫০ টাকার নোট আর সাতটা চাল। স্বামী বলল, এইগুলো কি?
স্ত্রী তখন বলল, আমি যখনই কোনও ছেলের সঙ্গে প্রেম করতাম, তখনই একটা করে চাল এই বাক্সে রাখতাম।
স্বামী এই কথা শুনে স্ত্রীকে বলল, ও তাই? তার মানে তুমি এখনও পর্যন্ত মোট সাত জনের সঙ্গে প্রেম করেছ? কি, তাই তো? ঠিক আছে, এটা হতেই পারে। কিন্তু এই ৫০ টাকাটা কিসের?
তখন স্ত্রী বলল,বিয়ের এক সপ্তাহ আগে এখান থেকে এক কিলো চাল বিক্রি করে এই ৫০ টাকা পেয়েছি। আর বাকি আছে এই সাতটা চাল। এগুলো আর বিক্রি করতে পারিনি।
সেই থেকে স্বামী আজও পাগলা গারোদের বেডে শুয়ে শুয়ে নার্সকে সমানে বলে চলেছে— ও নার্স, নার্স, এক কিলো চালে ক’টা চাল থাকে গো?
কয়লা কেলেঙ্কারিতে নাম জড়িয়ে গেল শাসক দলের চার জন হেভিওয়েট নেতার। তাঁরা নাকি মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই কয়লা থেকে শ’য়ে শ’য়ে কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
ফোন কল এবং ভিডিও ফুটেজ সামনে আসতেই গোটা দেশ জুড়ে হইহই কাণ্ড। কে একজন উপযাজক হয়ে মামলা রুজু করতেই চার জনকেই গ্রেফতার করল সিবিআই।
এই চার জনই এমন বলিয়ে-কইয়ে এবং পার্টি ফান্ডে এমন পাহাড় প্রমাণ টাকা তুলে দেন যে, এরা গরাদের ভেতরে থাকা মানেই শাসকদলের চারটে পায়াই নড়বড়ে হয়ে যাওয়া।
আর স্থির থাকতে পারলেন না দলের সুপ্রিমো কাম মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বেরোতেই ঝলসে উঠল শত শত ক্যামেরার ফ্লাশগান। মুখের সামনে হাজার একটা চ্যানেলের বুম।
কয়লা কেলেঙ্কারির প্রশ্ন করতেই মুখ্যমন্ত্রী একেবারে রনমূর্তি ধারণ করলেন। ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সামনে চিৎকার করে বলতে লাগলেন, রাম চোর? শ্যাম চোর? যধু চোর? মধু চোর?
তিনি যখন এই রকম প্রশ্ন করে পরিষ্কার বোঝাতে চাইছেন, ওরা কেউ চোর নয়। লুঠেরা নয়। তাঁদের বিরোধী পক্ষ তাদের সঙ্গে এঁটে উঠতে পারছে না বলেই এই নোংরা খেলায় নেমেছে।
ঠিক তখনই, ভিড়ের মধ্যে থেকে কে যেন বলে উঠল, উঁহু উঁহু উঁহু, জিজ্ঞাসা চিহ্ন নয়, জিজ্ঞাসা চিহ্ন নয়, নামগুলোর পাশে দাড়ি বসান, দাড়ি।
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
সকালে উঠে মায়ের মমতামাখা মুড়ি ও লিকার চা খেতাম। তারপর দাদু বলতেন, এবার পড়তে বোস।…..
রোজকার সূর্য ওঠার মত বেলি ভোরে উঠে দরজায় সামনে জল দেয়,ঝাঁট দেয়, ফুল তোলে। তারপর…..
একটি সুপ্রতিষ্ঠিত কর্পোরেট অফিসের চাকরির ইন্টারভিউয়ে জটিল একটি প্রশ্ন করা হলো। প্রশ্নটি হচ্ছে –…..