প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
একটি ঘর পোড়া ময়ূর
একটি অভিমানী কাক
ও ক্ষুদ্র এক বুলবুলি।
সামান্য ভুকম্পনের পর
একটি বাসায় কতিপায় অবান্ধব সহযোগে।
সাপকে বলা হল ময়ূর এখন ঘুমোবে
তাকে পাহারা দাও।
কাক কে বলা হল বিবাহ বাসরের জানালায় কা কা ধ্বনি হ্রেষ্বাতে বদলে দাও।
বুলবুলি তোমার কাজ ইঁদুরের গর্ত থেকে
চুরি করা শষ্যদানা সৎ আর ক্ষুধার্ত মানুষের
মধ্যে বেঁটে দাও।
এখন দেখার কে আগে তার কাজটা
সুসপন্ন করতে পারে রাত্রি সরোবরে।
ছলপটু নারীদের মেসেজ সরণী দিয়ে
এক জোকার ও কবি হুইসেল বাজাতে বাজাতে বাজাতে চলে গেল।
কদমপরাগ থেকে উড়ে আসা খিল্লিবাজ
পাখিদের পালকে রঙ করাবে বলে
মোড়ে মোড়ে চাঁদা তুলছে কয়েক জন
উঠতি প্রেমিক।
জটিল অঙ্ক মুখস্থ করে উগরে দেওয়া
মেয়েদের পাটিগনিতের খাতা গুলোর
নিলাম ডেকেছে প্রণয় ঘটক।
রাত হলে আমগাছ থেকে কাঠবিড়ালদের
গুপ্ত কথন নেমে এসে ধান খেতে গিয়ে
ধরা পড়েছে এক নাবালিকার অর্ন্তবাসের জালে।
যে বাড়ির দরজা জানালা নেই তাকে ঘিরে
এক’শ চুয়াল্লিশ ধারা জারি করে
নগরপালিকা দেখি লুডো খেলতে বসেছে।
এই আবহে মাখন বর্নের প্রলেতারিয়েত
খিদের আত্মকথা শোনাচ্ছে অমদ্যপ কবি।
নিশি গাঢ় হলে জেগে ওঠেন মেসেজদেবী।
মুন্ডুমালার বদলে কন্ঠে জড়ানো
অসফল পারভাটেড মুক্তগদ্য।
তার জিভ দিয়ে গল গল বেরিয়ে আসছে
কয়েক কোটি গোলাপি ইদুর।
সেই চিকন চিৎকার ঘিরে ফেলেছে
রজনীগন্ধা আঁকা পালঙ্ক।
সেগুনকাঠের পৌরানিক কেদারা।
জ্যাব জ্যবে লালায় ভিজে ওঠা
অ্যলবামের হাম্বারব।
এস শ্রাবণ নিশির তৃতীয় যামে
সেই সব হ্যামলীনমুখী প্রেমিক।
এই ম্যান্ডডেক্স নগরীর ছাদে ছাদে
মৃত চাঁদের বাস্প কুড়োতে।৪
রূপ্সীর সিনান চিত্র দেখেছে নগর
সেতো নয় সে তো দেলগানিয়া হোড়
তুমি কি তাহার কাছে বিকিয়ে দাও রাত
খাগের শুদ্ধ কলমে মেধাবী বরাত।
সেখানে আয়না নেই নেই বুজরুকি
তোমাকে আয়না দেখে, তুমি আয়না মুখি।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..