শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
মজুমদারের ধর্মপত্নীর নাম কি।
মজুমদারবাবুর বাঁকা গালে কোন পৌন্ড্র- ক্ষত্রিয় ডাক্তার অক্ষর তরল ইনজেক্ট
করেছিল।
শ্রীমজুমদার কি পয়ার ছন্দে একটু অপটু ছিলেন।প্রমথ বাবু কি তাহাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছিলেন।
তখন কফিহাউসে গায়ত্রীবর্ন রোদের শিহরন।
তাহার ছায়ার নাম কি বিনয়।
ধ র্মাবতার এই সব সাধারন জ্ঞানের উত্তর জানিনা।
আমার সাড়ে পাঁচ পোয়ার শাস্তির কত শতাংশ মুকুব হইতে পারে।
ওই দেখুন প্রসন্ন গোয়ালিনীর আঁচলের খুঁট কি এই জরিমানা বহনে প্রস্তুত।
বিবাহ বর্হিভূত প্রেমালাপে বউ ঢুকে পড়লে যেমন হয় আরকি।
বেড়ালের তাল গাছে ওঠার ব্যাকরণ
আমার গুপ্ত পকেট থেকে কোকিলের মত ডেকে ওঠে।
দিদিমার ফোকলা দাঁত থেকে জন্ম
নেওয়া সুপারি গাছ।
সুপারি ফুলের পরাগ থেকে লিপ্সটিক বানাতে জানলে যে কেহ চাঁদে পৌঁছে যাবে।
আমার বউ দেখি পৃথিবীর মানচিত্র কিনে
তার ধর্মস্বামীর জন্য সুপারিদ্বীপ খুঁজে বেড়াচ্ছে।
যেখান থেকে শুরু হবে দ্বীপান্তরের জন্মকথন।
মধ্য রাতে কে আমায় দারুবিপনীর সন্ধান বলে দেবে।
আমার কাঁধে লালবর্নের যে দাগ দেখছেন
এর বিনিময়ে কি এক বোতল ভদকা পেতে পারি।
বিশ্বাস করুন এটা
আণ্ড্রে হেপবার্নের বেসামাল হৃদয়ের নীল অক্ষাংশ।
মেরিলিন এর প্রেমিক কে আমি জানিনা
ধর্মাবতার।
আমার আর আল্পনাহেপবার্নের ডি এন এ টেষ্টের আজ্ঞা দিলে কৃতজ্ঞ থাকব।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..