প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
এক নদীর নদী শিরদাঁড়ায়
ধরতক্তা রোদ মার-পেরেকের রোদরা
এবার সে আসবে টুপি,টিশার্ট,জীনস
সঙ্গে এই গানটা
মুন্নারু মুন্নারু
পিছলে গেল রোদের রঙ কিংশুক হয়ে আছে গেল সেই রোদেই
গিটারপেষা লোকটা টুং টাং
গলে যাচ্ছিল আখর বাখর সারা পিঠ
ছুকে ছুঁতে গিয়ে শিরদাঁড়াও
চোখের প্রভাব নিয়ে চলে গেল বিজিতময়াল এক বাঁক
একা একাই সেলাই করে
হিম আর স্টেবলের হাহাকার
পিচ পড়ে
একরাতের পাশফেরা চতুর্দশী ঢাবায় মিশে যায়
স্টপের ধাপ্পা তখনো
চোখে চোখে
পুলিশের নিস্বঃ হাসিতে
যদি রাস্তা জানলে তো রাস্তাই জানলে
মন সে রকম নয়, মন এক উদাসী পারচমেন্ট ফর ফর করে ওড়ে
রাস্তার ধারে তৈরি তৈরি সব একারা
চা
সানগ্লাস ভদকা ক্রিম-ক্র্যাকার ওমলেট নেয়
নিয়ে বাস্কেটের কথা লেডি-বার্ড সাইকেলের কথায়
ফুল বা আপেলে যায়
নদীতে যায়
নদী বলে, হে রাস্তা
রাস্তা বলে, হে হে নদী
রাস্তা খুললে রাস্তাকে জানলে এবার নদী এবার শয়নাতীতা জল
জল
হো-গম্ভীর আরম্ভে এবার
এমনই একটা দুপুর
ভাঙছে
খেলাধুলোয় অসতর্ক বাপ্পা আর মা রাখী রিমোট নিয়ে কথা বলছিল
কোথায় যেন মেঘ করেছে
বৃষ্টি
বৃষ্টিদুয়ার মা আর ছেলেকে এমনকি আচমকা এসে পড়া ফেরিওয়ালাকেও
কী যে করে দিল
ভাঙা
অনবরত দুপুরকে আশ্চর্যজনক বলা যাচ্ছে না
মেঘ করুণাঘন
পরে অনেকখানি রোদ, হবেহবে রোদ
রাখী ধরলে দুষ্টু
বাপ্পা ধরলে মা
কী গড়ন,ভাঙা তখন কোথায়…
(হিমালয়ের স্থানীয় ভাষায় গিরিপথকে ‘লা’ বলা হয়)
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..