এক্সট্র্যাকশান: পাতাল জগতের ছবি
মারদাঙ্গা চলচ্চিত্রের দর্শক ছবি দেখতে যায়; কোন চিন্তা না করে রেসলিং দেখার মতো আনন্দ পেতে।…..
জটিল নির্বাচনের ‘সরলগল্প’
টেলিফিল্মঃ সরলগল্প
কাহিনীঃ আশরাফ শিশির
নির্দেশনাঃ মাহমুদুল হাসান টিপু
ত্রাণের চালচুরি, বালিশ বিক্রির নামে হীরাচুরি, হাসপাতালে ওষুধ চুরি, স্বাস্থ্যখাতের কাছিম ঘুষ কমিশন, সর্বদলীয় লুন্ঠকদের দেশের টাকা পাচার করে সেকেন্ড হোম তৈরি, সুইসব্যাংকে অবৈধ টাকা জমানো, ক্রসফায়ার- খুন-ধর্ষণের ট্র্যাজেডি, নৈশভোটে চুরি হয়ে যাওয়া ভোটাধিকার; এসবই আমাদের চেনা গল্প। সর্বদলীয় দেশ ও ধর্ম-ব্যবসায় সাধারণ মানুষকে দেশপ্রেম নেগেটিভ ও ধর্মপ্রেম নেগেটিভ সনদ বিক্রি করে করে অবশেষে পরীক্ষা ছাড়াই করোনার পজিটিভ-নেগেটিভ সনদ দেয়া হাসপাতালের মালিক এসে জনপ্রতিনিধির কাছে তওবা করে পুত-পবিত্র সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করা দেখে অনেকেই বলেন; এই জটিল অসতের দেশে সৎ জনপ্রতিনিধি আসবে কোত্থেকে!
টেলিফিল্মঃ সরলগল্পকাহিনীঃ আশরাফ শিশিরনির্দেশনাঃ মাহমুদুল হাসান টিপুত্রাণের চালচুরি, বালিশ বিক্রির নামে হীরাচুরি, হাসপাতালে ওষুধ চুরি, স্বাস্থ্যখাতের কাছিম ঘুষ কমিশন, সর্বদলীয় লুন্ঠকদের দেশের টাকা পাচার করে সেকেন্ড হোম তৈরি, সুইসব্যাংকে অবৈধ টাকা জমানো, ক্রসফায়ার- খুন-ধর্ষণের ট্র্যাজেডি, নৈশভোটে চুরি হয়ে যাওয়া ভোটাধিকার; এসবই আমাদের চেনা গল্প। সর্বদলীয় দেশ ও ধর্ম-ব্যবসায় সাধারণ মানুষকে দেশপ্রেম নেগেটিভ ও ধর্মপ্রেম নেগেটিভ সনদ বিক্রি করে করে অবশেষে পরীক্ষা ছাড়াই করোনার পজিটিভ-নেগেটিভ সনদ দেয়া হাসপাতালের মালিক এসে জনপ্রতিনিধির কাছে তওবা করে পুত-পবিত্র সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করা দেখে অনেকেই বলেন; এই জটিল অসতের দেশে সৎ জনপ্রতিনিধি আসবে কোত্থেকে!অথচ বাংলাদেশের মানুষের জীবন সতত সরল-জীবন; এইখানে সৎ হৃদয়ের মানুষ নিঃস্বার্থভাবে দেশ ও জনগণের সেবা করে নীরবে-নিভৃতে। কিন্তু নির্বাচনী ব্যবস্থাটি যেহেতু ঠগীদের সর্বদলীয় লুন্ঠনের পাপ-পাপিয়া-পাপলুর গং-কে টিকিয়ে রাখার জুয়া খেলা; তাই সব সময় ঠগীরা নির্বাচনে জেতে পেশী, টাকা ছড়ানো, ভয় দেখিয়ে ভোট নেয়া, রাতের কিংবা দিনের ভোট ডাকাতিতে ভোটের বিজয়ী নির্ধারণ; এই নোংরা-ঘিনঘিনে প্রক্রিয়ায়। গণতন্ত্রের চেহারা হয়, অন্ধ-অক্ষম-লোমওঠা নেকড়ের মতো। ক্ষমতার চাঁদ উঠলে ঠগীরা তখন নেকড়ের মতো হেলমেট-হাতুড়ি-চাপাতি নিয়ে ঘোরে সরল জনপদে; একে করে তোলে মানুষ-খেকো দোজখ। আর সরল মানুষেরা সমাজ ও দেশসেবার স্বপ্ন বুকে নিয়ে; ঠগীর হাতে হত্যার ভয়ে আত্মহত্যা করে; জীবন্মৃত হয়ে বেঁচে থাকে কিংবা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। সরল স্বপ্নের গ্রাম জটিল ঠগের আখড়া হয়ে ওঠার ট্রাজেডিই এই টেলিফিল্মের বিষয়।
Posted by E-SouthAsia on Monday, July 6, 2020
অথচ বাংলাদেশের মানুষের জীবন সতত সরল-জীবন; এইখানে সৎ হৃদয়ের মানুষ নিঃস্বার্থভাবে দেশ ও জনগণের সেবা করে নীরবে-নিভৃতে। কিন্তু নির্বাচনী ব্যবস্থাটি যেহেতু ঠগীদের সর্বদলীয় লুন্ঠনের পাপ-পাপিয়া-পাপলুর গং-কে টিকিয়ে রাখার জুয়া খেলা; তাই সব সময় ঠগীরা নির্বাচনে জেতে পেশী, টাকা ছড়ানো, ভয় দেখিয়ে ভোট নেয়া, রাতের কিংবা দিনের ভোট ডাকাতিতে ভোটের বিজয়ী নির্ধারণ; এই নোংরা-ঘিনঘিনে প্রক্রিয়ায়। গণতন্ত্রের চেহারা হয়, অন্ধ-অক্ষম-লোমওঠা নেকড়ের মতো। ক্ষমতার চাঁদ উঠলে ঠগীরা তখন নেকড়ের মতো হেলমেট-হাতুড়ি-চাপাতি নিয়ে ঘোরে সরল জনপদে; একে করে তোলে মানুষ-খেকো দোজখ। আর সরল মানুষেরা সমাজ ও দেশসেবার স্বপ্ন বুকে নিয়ে; ঠগীর হাতে হত্যার ভয়ে আত্মহত্যা করে; জীবন্মৃত হয়ে বেঁচে থাকে কিংবা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। সরল স্বপ্নের গ্রাম জটিল ঠগের আখড়া হয়ে ওঠার ট্রাজেডিই এই টেলিফিল্মের বিষয়।
মারদাঙ্গা চলচ্চিত্রের দর্শক ছবি দেখতে যায়; কোন চিন্তা না করে রেসলিং দেখার মতো আনন্দ পেতে।…..
সিনেমা নিয়ে কারা লিখেন; যারা সিনেমা বানান, সিনেমা নিয়ে গবেষণা করেন, সিনেমায় অভিনয় করেন, সিনেমার…..