প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
চোখের জল এত নোনতা,স্রোতের ধ্বণিতে
হুড়মুড়িয়ে ফেরত দেয়
নিঃসঙ্গতা আর সুখ হারানোর গান-জলমুদ্রা;
কার কাছে যেন সুখ হাওলাদ চেয়েছিলাম
বহুঘর-দরজায় সম্মুখে নোলক পরা নতুন বধূর পাড়া থেকে
বিছিন্ন আগ্রাসী ছেলেপুলের শিস লুটে
হাজার বছর দখিনা হাওয়ায় গাছ দোলানো
সজনাপাতায় অনেক যুদ্ধের ঢেউ গুণে
আকাশে-আকাশে গ্রহাণু,পাখি পালকের খাসকামরায়
ভীষণ ব্যথার পটভূমিতে জলমুদ্রার বসন্ত লিখে-
আমি জানি তুমি এখনো হাসো…
এই শহরে,এই গ্রামে-নিহত রক্ত
তোমার সন্তত প্রেম পালন করে
প্রতি ছাব্বিশ,জন প্রতি লেখে বর্ণনা;
সৃষ্টিরা সৃজনে গৃহত্যাগ করেছিল
সুপ্রভাত মাতৃভাষা কাঁধে তুলে
প্রাক প্রাচীর গ্রীবাদেশ দীর্ঘ হেঁটে-
আকাশের নিচে বাজায় মোহন বাঁশি
বসন্ত খোলা নৃত্যময়ী মুখ কণ্ঠ ঝরায়
গভীর ছন্দ ভাংচুর করে চোখ
কারা যেন ফেরত দিয়েছিল স্ব উপস্থিতি
অহিংস স্মৃতির স্বাধীনতা করিডোর-
কেমন আছো বাংলাদেশ,দুর্লভ স্বাধীনতা
কেমন আছো রাঙা ঠোঁটের মেয়ে
কেমন আছো ব্যস্ত শহর,মানবিক পাঠশালা
কেমন আছো চাষীর মাঠ পল্লী দুপুর,
আমন ধানের শাদা ভাত-মাছ ভরা পুকুর
আজ আমি ভালো নেই।বল্গা চাঁদ মিল্কি হাসে
গাছগুলো দেওয়ালে দেওয়ালে পিরামিড
মেষের ক্ষুরে দলছুট অরণ্য,ধূলো দৌড়ায়-
লাল রক্তে আঁকা আমাদের মিশ্রিত বসবাস!
কোনো ক্রোধ নেই,অভিমান নেই।একগাদা
ঘুমের ওষধ গেলা হয়নি কখনো।
বালিশের দেয়ালে ঠেকায়নি মাথা,ভিন্ন হয়েছি কবে
সেই ঘর ছেড়ে তরঙ্গ দেহকে শুইয়ে দিয়েছি
সবুজের গালিচায়,স্বপ্নাদ্য জন্মের ভেতর
সহৃদয়ে বেঁধেছি মানুষটির কথা,অনিন্দ্য উষ্ণতমে;
আজ তাহারে জানিয়ে দেবার পালা এই যুবক তিথিতে-
তোমাকে অনুভব করি।সত্যি বললেম,আর নিখোঁজ হব না…
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..