শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
জীবনধারা
জীবন তুমি বধির হতে শেখো
পায়ের বেড়ি দেখতে পায়না কেউ
শুনে ফেল কেবল না বলা সংলাপও
স্রোত হারালে তাতেই ওঠে ঢেউ ।
এই শহরে এখনও চাঁদ ওঠে
জোছনা না হয় ওদের গাঁয়েই থাক
কতজন আজও ঘুমায় ফুটপাথে
দিনের আলোয় নির্জনতা ভেঙে যাক ।
জীবন তুমি নদীর কাছে যেও
ছেড়ে আসা পথ সহজেই ভুলে যায়
স্রোত কুড়োতে নীচের দিকে নামো
থেমে গেলেই বুকে আগাছা জন্মায় ।
জীবন তুমি বধির হতে শেখো
গভীর রাতে নিজেকে কেন দেখো ।
অভিমুখ
তুমি দিলে এক-সমুদ্র ভালবাসা
আমি তার থেকে একমুঠো নুন তুলে নিয়ে এলাম
বানালাম সুস্বাদু ব্যঞ্জন ।
তুমি উদ্দাম হাওয়ায় ভেঙে দিতে চাইলে
আমার সাজানো প্রদীপ
আমি বাসর সাজালাম বনস্পতির নিবিড় ছায়ায় ।
তোমার প্রবাসী বাতাসে অতৃপ্ত বাসনার ভীড়
খালের দুপাশে বুনো ঝোপে কর্কশ আলোড়ন ঠেলে
আমি ফোটালাম সুগন্ধি ফুল ।
তুমি আমাকে ভাসিয়ে নিতে চাইলে তোমার আগ্রাসী বানে ,
আমি খুলে দিলাম নদীপথ
ভালবাসা-জলে বীজ বুনলাম ।
আসলে তোমার ভালবাসার এক কনা আমার সুদীর্ঘ পথ চলা ।
শুধু ধরিত্রীই জানে, কীভাবে ধারণ করতে হয়
ভালোবাসার সমুহ অত্যাচার ।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..