প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
জীবনধারা
জীবন তুমি বধির হতে শেখো
পায়ের বেড়ি দেখতে পায়না কেউ
শুনে ফেল কেবল না বলা সংলাপও
স্রোত হারালে তাতেই ওঠে ঢেউ ।
এই শহরে এখনও চাঁদ ওঠে
জোছনা না হয় ওদের গাঁয়েই থাক
কতজন আজও ঘুমায় ফুটপাথে
দিনের আলোয় নির্জনতা ভেঙে যাক ।
জীবন তুমি নদীর কাছে যেও
ছেড়ে আসা পথ সহজেই ভুলে যায়
স্রোত কুড়োতে নীচের দিকে নামো
থেমে গেলেই বুকে আগাছা জন্মায় ।
জীবন তুমি বধির হতে শেখো
গভীর রাতে নিজেকে কেন দেখো ।
অভিমুখ
তুমি দিলে এক-সমুদ্র ভালবাসা
আমি তার থেকে একমুঠো নুন তুলে নিয়ে এলাম
বানালাম সুস্বাদু ব্যঞ্জন ।
তুমি উদ্দাম হাওয়ায় ভেঙে দিতে চাইলে
আমার সাজানো প্রদীপ
আমি বাসর সাজালাম বনস্পতির নিবিড় ছায়ায় ।
তোমার প্রবাসী বাতাসে অতৃপ্ত বাসনার ভীড়
খালের দুপাশে বুনো ঝোপে কর্কশ আলোড়ন ঠেলে
আমি ফোটালাম সুগন্ধি ফুল ।
তুমি আমাকে ভাসিয়ে নিতে চাইলে তোমার আগ্রাসী বানে ,
আমি খুলে দিলাম নদীপথ
ভালবাসা-জলে বীজ বুনলাম ।
আসলে তোমার ভালবাসার এক কনা আমার সুদীর্ঘ পথ চলা ।
শুধু ধরিত্রীই জানে, কীভাবে ধারণ করতে হয়
ভালোবাসার সমুহ অত্যাচার ।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..