শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
জীবনের খোঁজে
কিছুদিন আগের সেই দিনগুলো ছিল বসন্ত। তখন
উড়ন্ত অবস্থায় যে পাখিটি আলাপ করেছিল,
এখন, সে যেন কি ভেবে খানিকটা নেমে এসে
গায়ে গায়ে সংলগ্ন পাতার আড়ালে লুকিয়ে রয়েছে।
সে সুবাদে নিচে থেকে উঁকি মেরে দেখি
প্রকাণ্ড সেই নিম গাছের এক কোণে, নিভৃতে,
ওই হলদেটে প্রাণ অফুরান সুর বিলাচ্ছে বাতাসে।
বোধকরি ইষ্টিকুটুম ডেকে আনতে চাইছে।
একটানা সন্ধান করছি বড় পাথর ও শেকড়ের
যাতে পা রাখলে কোন আওয়াজ না ওঠে,তবুও,
সাবধানী চলাচলে কিছু শুকনো পাতা ভাঙছে।
কানাকানি হয়ে গেল তখনই।
ও পালিয়ে গেল।একরাশ উড়ন্ত পাতার মত,
দ্রুত,
উড়ে কোথাও না কোথাও যাবে সে নিশ্চয়ই।
আমি আর জীবন ছুটতেই থাকি…
জীবন যেদিকে পাখনা মেলে।
প্রতীতি
বুকের ভেতর ক্ষতবিক্ষত অর্ধশতক
নিয়ে একাকী শুয়ে শুয়ে
নতুন ভোরের বেলায় শুনি
কে যেন ডাকে
ভালবাসার চেনা ডাক
প্রশান্তি একরাশ
এগোলাম দুপা ফেলে
পৃথিবীর নীলে জলে
দেখি প্রচুর জলোচ্ছ্বাস
স্নিগ্ধ সমুদ্র আলিঙ্গনের স্বাদ
অজস্র গল্পকথন
আমি আড়াল খুঁজি
ভুলে যাই অমীমাংসিত সব বিবাদ।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..