প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
সর্বস্বান্ত
ভেলায় ভেসে যখন মথুরাবিলাসে যায় ব্রজনাথ, তখনই শুরু হয় নতুন নাটক। কিছুটা স্বপ্ন ভেসে থাকে শরতের কাশে। কদমতলায় ছড়াছড়ি হয় তৃষ্ণার বিষণ্নতা গোধূলি এবং পুরুষে। নিজস্ব বলতে যা কিছু, সবই প্রতীক্ষার বাঁধ ভেঙে গুছিয়ে সংসার পাততে বসে। বয়স বাড়ে পৃথিবীর। একজন ঘরের বউ আস্ত এক নারী হতে চেয়ে যমুনাকে হারায়, হারায় ব্রজের বাঁশরি। ভেলা নিয়ে শুরু হয় নিরুদ্দেশ যাত্রা স্বপ্ন খুঁড়ে খুঁড়ে।
মরণ- বাঁচন
সূর্য বসেছে পাটে, তার সঙ্গে অনেক স্বপ্নও। বিগত আলো আর আগত অন্ধকারের মাঝে দাঁড়িয়ে বাক্যহীন বিশালতা, অফুরন্ত জীবন। অথচ একটা শ্বাসের পরেই মৃত্যু- ব্যাটনের হাতবদল। নিঃসঙ্গ হতে হতে সম্মুখে অতলান্তিক। সদা ভয় মনে। তাই বাঁচে ঈশ্বর, সাথে অনন্ত আশা।
জীবন্মৃত
একটা নগ্ন শরীরের ওপর খেলা করছে আর একটা নগ্ন শরীর। সময় থমকে গেছে ঘড়ির কাঁটায়। জলে- পাথরে তুমুল অনুরণন। শিৎকারগুলো আস্তে আস্তে বড়ো ছোটো হয়ে আসে। অলস মনখারাপের ফিকব্যথা বেরিয়ে পড়ে রাস্তায়। উভয়ের উপুড় হওয়া জাজিমের নকশা দলায় দলায় গিলে খায় লজ্জা, দ্বিধা, আড়ষ্টতা। আকাশ ছোঁয়ার ইচ্ছে নিয়ে একলা দ্বীপ হয়েই থেকে গেল দুজন। এযেন দৃষ্টিহীন চোখে আঙুলে ভাত মেখে মেখে মুখে তোলা। অথচ এরাই সারারাত জেগে একদিন ফুলফোটা দেখতো।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..