বেশরম
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
খুব ভোর হলে পাখীরাও পালকের ঘুম নিয়ে
অলস্য জাহির করে
আকাশ তাকে ইশারায় রং এর খবর এনে দেয়
তার ও আগে অন্ধকারে আমাদের বৃদ্ধ আয়ু জাগে
গলা শুকিয়ে গেলে একে অপর কে পানির কথা বলি।
কিছু আমি তার বুঝিনি
হাজার আয়নার টুকরো থেকে
তুলে আনি সুন্দর কিছু আপেক্ষিক।
দিনের মত সোনালি রুপালি বিকেল
অন্যমনস্ক সন্ধ্যের কাছে কূয়াশা রেখে
ধ্যানী আঁধার কথা বাঁধে ভোরের নিবেদনে
বৈতালিক সুর, এখন আমারও সময় এবং
খাঁচা ও পাখি।
আমিই ঊড়াল,
তোমারও সময়, অনড় স্থিতি
ছুঁয়ে আছে এক আলাদা পৃথিবী।
অন্তর্গত মৌসুমে এখন এবং টানা কিছুকাল মৌসুমি সুবাস।
যদিও ঘন হিমবাহ তুলে আনে কুয়াশার ভিতর থেকে
কেঁপে যাওয়া রাত।
উষ্ণতার নিখোঁজ সময়ের কথা মনে পড়ে।
স্বপ্নের কারুকাজ এ
কেউ একলা এসে রং দিয়ে গেলে,
কখনও এমন দেখিনি বলে গুলদস্তা সাজিয়ে
অবুঝ পাতাদের তরে কিছু সময় দিয়ে যাই।
এরপর ইচ্ছে করে জেনে নিতে –
ভালোবেসে ছিল না কি?
সব আকুলতা জেনে গেল যে।
কিছু ডাক হৃদয়ে গিয়ে বসে
চপলা ঘুঙ্গুর তাল মিলাতে বাজে
জলজ টান মুক্ত হয়ে জ্বলে
বায়বীয় দূর হাতের অংক কষে।
এখানে এসে ভুলি প্রায়ই
এঁটো- কাঁটা বাসি থালা
অচেনা পা মিলায় কদম
এমনি স্বপন উদার গগন
এপার -ওপার বেঁধে রাখা।
কেউ ঘুরে গেছে, কেউ আসে নি
কেউ বসে একা একা
যে যার মত খুঁজে নিবে ঠিক
প্রিয় নাম, প্রিয় লেখা।
থেমে যাওয়া বৃষ্টিতে
পবিত্র পাতাদের সবুজ বাসর
হলুদ রোদের পর
গোপনে চুপ করে এসে পরে ঝাপ্সা আঁধার কিনবা আলো?
ঝাপসা বললেই আলো কিনবা আঁধারের রূপ
একি সমীকরণে লেপ্টে আছে।
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
একি অনাসৃষ্টি নিত্য পণ্য উর্ধ দাম মন তার ভালো নেই, বাজারেতে যেতে যে হবে…..
পাশের রাস্তাতে তিন জন্মের লাশ ; অনিয়মহীন এভাবেই একক অপার্থিব অশরীর ৷ উল্টোদিকে আমি…..
পাষাণের প্রেম বিকট স্তব্ধতায় সুনিপুণ সীমানা প্রাচীর তুলেছ, বেসামাল ভালোবাসার জাগতিক জায়নামাজে। প্রার্থনার গতিরোধ করো…..