শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
চাওয়া
চুরি হয়ে যাচ্ছে চুমু, নিবিড় রোদেলা আলিঙ্গন
ছিনতাই হয়ে যাচ্ছে জোসনাফুল, ঝরণাগান
নিলামে উঠেছে নীলাকাশ, প্রণয় ও প্রার্থনার।
হতাশ্বাসে হারিয়ে যাচ্ছে কামনাকুঁড়ি, প্রেমপল্লব
স্পর্শ, অরেঞ্জ অধরের।
ছারখার হচ্ছে সুন্দরের সংসার অন্ধ- অবিশ্বাসে
এই দুর্দিন দহনকালে দাও, তোমার বেদনার বৈভব
অবৈধ রোদন অন্তহীন। নিংড়ে দাও-
বিনিদ্র রজনীর রক্তপাত, গহনের গোঙানি
হেরে যাওয়া নত মুখের লজ্জা তোমার
টইটম্বুর তিমির, নিঃসঙ্গতার
প্রিয় বন্ধু, হৃদয় পেতেছি দাও- তোমার আজন্ম অপারগতা।
জুলিয়েটকে নিবেদিত পংক্তিগুচ্ছ
জাগো জুলিয়েট, ও আমার প্রিয় জুলিয়েট
ভাঙো কফিন কয়েদ, শুভ্র পুষ্পের শৃঙ্খল
খোলো তোমার আঁখি ঊষা
সুদূরে সরিয়ে নৈঃশব্দ্যের বহতা নদী।
তোমার ওষ্ঠ-পাঁপড়ি দুলবে কুহুতানে
কেশদাম খেলবে দখিনা হাওয়ায়
তোমার স্পর্শ আবির ছড়াবে দিগন্তে
হাসবে হাসিতে তোমার বিশ্বপ্রাণ।
জুলিয়েট, ও আমার জান জুলিয়েট
যদি তোমার স্বরে সুরঝরণা না ছোটে
যদি তোমার নিঃশ্বাস
আমার নামের নামতা না পড়ে আর
অপেক্ষা করো লক্ষ্মীটি, এক্ষুণি আসছি-
বিষপানে বিমুগ্ধ প্রেমিক তোমার সাথে।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..