প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
মধ্যাহ্নের কিছুটা বিষণ্ণ রং এনে
দিতে চেয়েছি তোমার হাতে
যেন বুঝতে পারো খাঁ খাঁ রোদ্দুর
আমাকে কতটা পোড়ায়!
তুমি তখন মেঘের আড়ালে
অদৃশ্য এক মুঠো রোদ হয়ে
পাহাড় ডিঙ্গোতে ব্যস্ত।
আমি তোমার হাতের স্পর্শ না পেয়ে
মেঘের ডানা আঁকড়ে ধরবো বলে
শূন্যে দিয়েছি লাফ; ভাসছি নিরবধি।
এর পর তুমি পাহাড় ডিঙ্গিয়ে
চলে গেলে অন্য এক আকাশে
মধ্যাহ্নের বিষণ্ণ রং আর খাঁ খাঁ রোদ্দুর
নিরন্তর আমাকেই পোড়ায় ।।
জেনেছি সেদিন কথাচ্ছলে;
অঞ্জলি পেতে চাঁদের কিরণ যতটুকু
রেখেছিলে ঝিনুকে ভরে-
নিঝুম সাগরের বেলা জোয়ারের জল এসে
তাকে নিয়ে গেছে আপন গহ্বরে।
উদাস দুপুরের মত তোমার চঞ্চলা মন
অমরার সুধা চেয়েছিল যুগল স্নানে
বলোনি সে কথা, জেনেছি আমি-
চেয়েছ যৌথ স্বপ্ন বাড়ী; রয়ে গেছে অপুরণ।
হেমন্তের শূন্য মাঠ, কৃষ্ণরাতের ঝড়ো হাওয়া,
ডাকাতিয়া মেঘ, তোমার অনুপস্থিতির বাগান-
সবই তো পেয়েছি আমি;
জীবন স্রোতের তৃষ্ণা আমার
শুধু নেই আমাদের যৌথ স্বপ্ন বাড়ী।
কখনো নক্ষত্রের দূরত্ব
কখনো ভেসে আসা মেঘের মতো ছুঁই ছুঁই
কখনো বা চোখের সীমানা পেরিয়ে
কেন চলে যাও আলোক বর্ষ দূরে!
কোনো এক হৈমন্তিক বিকেলে
ভোরের জোছনা ছিনিয়ে আনবে বলে
যে যুবক উত্তাল সমুদ্রের মতো
হেসেছিল নিঃসংশয়ে-
জ্বলে উঠেছিল নক্ষত্রের দীপ্তিতে;
সে কি আর নাইবে না জলে
ফেলে আসা উদ্বেলিত প্রেমের বন্যায়!
যদি বলো, কি হবে জ্বালিয়ে রেখে
নিভু নিভু প্রদীপের শিখা
জীবন যেখানে গিয়েছে হারিয়ে
সময়ের গহ্বরে!
তবে কি সে বেছে নেবে
ঝিনুক-শঙ্খমালা ফেলে
সৈকতের চোরাবালি!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..