শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
পূর্বদিগন্তে কালো মেঘ জুটেছে
ঝড়ের পূর্বাভাস যাচ্ছে পাওয়া
বিজলী চমকাইয়া উঠে ক্ষনে ক্ষনে
প্রবল বেগে বয়ছে দমকা হাওয়া
ঝড়ের পাখি গরজে উঠেছে
যেন মেঘেরাও শোনে তার কন্ঠস্বর
ঝড় আসছে আসছে সে প্রবল বেগে
কোনও বাঁধা তাকে রুখতে পারবে না
সমস্ত বাঁধাকে অতিক্রম করে
উড়ে যাবে সাগর পানে মোহনায়
ঝড়ের পাখি মাথা নিচু করবার নয়
ঝড় আসছে এখুনি উঠবে ভীষন ঝড়
দিকে দিকে তাই’তো শোনা যায়
আগামি বিজয়ের নিশ্চিত বানী।
১.
১৯৭১ ভয়ঙ্কর রক্তক্ষয়ী বছর
মোদের বাংলার ইতিহাসে।
ঝাঁকে ঝাঁকে আসিয়া তাহারা
সমস্ত আইন লঙ্ঘি দিয়াছে বেড়ে।
ক্ষুধার্ত সেই হায়নার দল
দেখায়ছে মোদের ভীমা দাপট।
বাংলা আমার কোমল-কানন
করিয়াছে তা কৌমুদি বিহন
ছিন্ন-ভিন্ন করিয়াছে যা ছিল সব
করিয়াছে যা করার ছিল লুণ্ঠন
পশ্চিমা সেই ক্ষুধার্ত নেকড়েগুলো
সেই বেশ্যার দালালগুলো শুষিছে
শুধু অত্যাচার আর দংশিছে মোদের
ক্ষুধায় দিয়াছে গুলিতে ভারায়ে পেট
আজও তব সেই স্বাধীন পতাকা তলে
হচ্ছে জড় সব রাজাকারের দল উজ্জীবন
হে বঙ্গমাতা ঘুমিয়ে না আছো জাগ্রত
কোথায় তোমার মুক্তিসেনার দল
২.
ওরে আর নেই ভয় যা কিছু ছিলো লুটের
তা ওরা সব গেছে নিয়ে।
রেখে গেছে ওরা সব ধ্বংসস্তুপ।
অন্ধকার নেই আর এসেছে সুপ্রভাত,
নতুন আলোয় দেখো বিশ্বের ঐ দরবার,
ছেঁড়া তারে বাঁজে বীণা এ মোদের রক্তে কেনা।
এসেছে স্বাধীনতা লাল-সবুজের পতাকা,
ওরে আর নেই যে কোন ভয়।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..