আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
আমি ভাসছি শূন্যে, অথবা জলে..
জলে, অথবা শূন্যে।
এ যাবৎ শ্যাওলা যাপনে —
সারি সারি ছোটো বড়,
প্রতিপক্ষ গুল্মের চোখ রাঙানিতে, কেটেছে বহুকাল….
কখনো ফিরেও দেখেনি চোখ,
আমারি জন্যে, শুধু আমারি জন্যে,ওই দূর আকাশের গায় – জোৎস্না মেখে চাঁদ… ছায়া ফেলে পদ্ম পাতায়।
মূক আর মুখ
আগলে রাখা দুখ,
মূক আর মুখ
চেরাপুঞ্জি বুক।
মূক আর মুখ
বৃষ্টি থামার পর!
মূক আর মুখ,
পুড়লো মায়াঘর।
মূক ও মুখ,
ধমকে দেওয়া চোখ…
মূক ও মুখ,
টানা তিনদিন শোক।
মূক আর মুখ,
“পিয়া ভোলো অভিমান”
মূক আর বুক,
আল্হাদে খান খান।
মূক আর মুখ,
ঘরের ভেতর ঘর…
মূক আর মুখ,
রইলো না আর পর।
কলাপাতা রঙ কটন টি-শার্ট,
বুক পকেটে নীল রঙা ঢেউ,
গায়ের পরে ছাতিম গন্ধ খুব চেনা কেউ…
কী বলি তারে, বন্ধু নাকি ‘সে’!
ভিজছে বেলা ভেজাচ্ছে শার্ট
টি এর আমেজে…
বাড়ছে বয়স হয়নি কথা যে!
ও হামরাজ সবজে টি-শার্ট, আমি তোমার কে?
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..