প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
আপনার সম্বন্ধে আর কী লেখা যায় মান্যবর ?
সবই তো হয়ে গেছে, শেষ শুধু কয়েকটা
প্রশ্নের উত্তর পাওয়া । আপনি কি সত্যিই
বদলে গেছেন নাকি বদলানোর ভান করেন ?
পালিশের পোঁচে কি সর্বদাই নিজের হাবভাব
লুকিয়ে রাখেন ? আপনার অহং মানে কি
হুকুম জারি আর শয্যায় গড়াগড়ি ? আপনার
টাকার চারাগাছটার এতো বাড়বাড়ন্ত হলো
কীভাবে ? গম্ভীর মুখ আর কোঁচকানো ভুরু –
এই দুটোই কি আপনার ট্রেডমার্ক ? না । না
চাইলে উত্তর দেবেন না । তবে শুধু নীরবতা
দিয়ে তো বৈতরণি পার হওয়া যায় না ।
অক্ষর চাই , অক্ষর । রামধনুর অক্ষর , শুভ
ইচ্ছার অক্ষর , সেবার অক্ষর । একবারে
না পারেন , থেমে থেমে , থেমে থেমে ।
মানুষ যে ভাবে একা পোড়ে আগুনি আড়ম্বরে
সেভাবে উল্টে যাওয়া জীবনের আধপোড়া পাতায় আগুনের খই ভেজে
অতৃপ্ত পাথরে দাও ঢেলে ।
দগদগে ক্ষত মাখুক কোমল পরাগ নতুন সৃজনে
মজে যাওয়া নদী ইচ্ছে করে সুখনিদ্রার ভান করে , বুকের পাঁজর গুঁড়িয়ে দেওয়া দীর্ঘশ্বাস
জমা হয় চোখের কোনায় ।
আলেয়ার ভুবনডাঙ্গার নরম আলোয়
অমাবস্যার রাতে পূর্ণিমার চাঁদ দেখে
সে তাই একা থাকার দুঃখ ভোলে ।
তোমার কথা
আমার হাতে শাসনধ্বজা আমার হাতে সেনা ,
আমার চাঁদির জুতায় আছে হাজার মানুষ কেনা
আমার কথায় উঠবে তারা আমার কথায় বসবে ,
আমার পায়ের ধুলোয় তারা তাদের মাথা ঘষবে
বললে পরেই ছুঁড়বে গুলি কেন করিস গোল ,
যা ফিরে যা ঘরে তোদের নইলে গন্ডগোল ।
আমার কথা
অনেক ভয় তো দেখালে তুমি অনেক শোষণপীড়ন
এখনও তো মাথার ওপর দিচ্ছে রবি কিরণ ।
ভুলেছি ঘর , মায়ের কোলও আমরা ভগীরথ
ভয়টা কিসের মা তো পাশেই ঘর হয়েছে পথ ।
দম্ভ ছাড়ো পথে নামো আসল কাজটি করো ,
মায়ের মতো দাঁড়িয়ে পাশে সত্যের হাত ধরো ।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..