শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
নিষিদ্ধ আনন্দের আগুন চাখছে
চার – পাঁচটা ডানাওলা পিঁপড়ে –
একের পর এক , একের পর এক , বারবার ।
সবুজ মখমল ঘাসের এলোমেলো বিছানা ,
বিছানায় শায়িতা কীটদষ্টা গীতবিতান ,
দাঁতে দাঁত চাপা যন্ত্রণায় নীল ।
প্রতিরোধে ক্লান্ত , রক্তাক্ত , ক্ষতবিক্ষত ।
নষ্ট হতে হতে গৌরীচাঁপা মনে মনে
হয়ে যায় শিলালিপি , কদর্য জীবনকে
ছুঁয়ে দেখার অভিজ্ঞতায় ।
দিগন্তের পারে চোরাবালি ,
চোরাবালির প্রান্তে নোনাজল ,
ঢেউয়ের কাটাকুটি খেলা
মুখর সাগরে গর্ভবতী মেঘ ভেঙ্গে খানখান ।
ভালবাসা দাঁড়িয়ে লজ্জায় লাল হওয়া মুখে ,
জেগে ওঠে ভেতরের পাড়া । দেহ – ঝাঁপিতে
দৃশ্যমান সানুদেশের উথ্থান – পতন ।
তুলোর পাহাড়ে ভাসে শঙ্খ মেঘ ,
মনে ভাসে অসম্পূর্ণ কবিতা ।
শব্দের নৈঃশব্দ কানে বাজে ঝরনার ঝরঝরে ,
শান্ত হৃদয় কেঁপে ওঠে রিখটার স্কেলে ,
খানখান পরিবেশ বরফশীতল ,
কম্পনে ভেঙ্গে যায় বাঁধ , ভেঙ্গে যায় ঘর ।
সর্বহারা তবু ছোটে নদীবাঁধ পর ।
কতোবার ভেবেছি তোমাকে ভুলে যাব আমি ,
শীত ঠকঠক রাতের গভীরে
উত্তুরে হাওয়ার গিঁট বেঁধে নির্মোহ হবো
ফকিরের মতো ।
তখনই রাতের রজনীগন্ধা আস্তিনে গুটিয়ে রাখা তির
ছোঁড়ে তিনবার ।
তালাকের মরুভূমি হঠাৎ কমলবন হয়ে ওঠে ।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..