প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
বিয়েবাড়ি। চারদিকে বিমর্ষ চোখ
সাদা শাড়ি পরে
কনে চলে যাচ্ছে স্বামীর কাছে
খাঁজকাটা বাসরঘরে।
ট্রাকভর্তি তরমুজ
শহরে
বাজারজাত হচ্ছে মাটির লাল কষ্ট।
রোদের কাছে লাল রঙ হারিয়ে
সমুদ্রে নেমে
লাল কাঁকড়া
ঘুরিয়ে দিচ্ছে জলঘড়ির কাঁটা।
গ্যাসের চুলায় দুধ গরম হচ্ছে
কিছুক্ষণ পর
গিয়ে দেখি
পাতিল নিজেই সব দুধ খেয়ে বসে আছে।
মশাদের স্প্রে করলে
ঘরময় পড়ে থাকে সন্ধ্যার লাশ
রাতের খোঁজে
দিনের টেলকম পাউডার থেকে বেরিয়ে আসা গুইসাপ
খেয়ে ফেলে মৃত সন্ধ্যা।
চোখের ভেতরে
একটা শাদা মুড়ি ঢুকলো
সব জল খেয়ে
উড়ে গেল পাখিদের সাথে।
চৈত্রের উঠোনে
ঠাসা স্তন ঝুলিয়ে দৌড়াদৌড়ি করে আমগাছ
বোটাই হাত রেখে
মাদুরের মত
রাত বিছিয়ে শুয়ে থাকে বাদুড়।
খেলনাঘর থেকে
হামাগুড়ি দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে একটি রাস্তা
আমার হাতে দড়িতে বাঁধা
নারকেলের গোদায় বানানো মহিষ
ঘাসের মত চিবিয়ে খাচ্ছে সেই রাস্তাকে।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..