শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
অবাস্তব
ভাবনা গুলো আমায় কেন
জটিল করে ভাবতে শেখায়?
একের সাথে এক জুড়ে যায়
পরিস্থিতির আগাম রেখায়?
হাজার মাইল টহল দিয়ে
খ্যাপায় খোঁজে পরশ পাথর
আজ নিজেকে আগলে নিয়ে
রোদ দুপুরে বর্ষা- কাতর
দ্বন্দ ছিল, বন্ধ ঘরে –
বাড়তে থাকে জটিলতা
সমীকরণ খুব সোজা নয়
ত্রি -মাত্রিক আলোক লতা
যতই এগোই আলোর নেশায়
অন্ধকারটা সঙ্গে হাঁটে
ফ্রিকোয়েন্সি বদলে গেলে
দেখা হবে চাঁদের হাটে !
তিনটে মুখোশ
একটা মানুষ তিনটে মুখোশ
কোনটা ছেড়ে কোনটা দেখি?
আসল নকল সব মিশে যায় ,
ভালোর সাথে হাটছে মেকি!
সত্যি ছিল ঘুড়ির লড়াই
মাঞ্জা কাঁচের , খেলার ছুতো
ঝগড়া হতো তুমুল তখন
ছিড়তো সুতো, জুড়তো সুতো
এখন কেন আর পারি না
মাঞ্জাতে হাত কাটলে পরে
কোথায় লাগে তাও বুঝি না
বুকের মাঝে রক্ত ঝরে
আকাশ জুড়ে একলা লাটাই
জিতবো ভাবি সব ম্যাচে
ভোকাট্টা নয়, বিষ ছুড়ে দি
কথায় কথায় মারপ্যাঁচে
সত্যি কে আজ হারলো বলো
জেতার পরে একলা হাঁটি
অমৃত আজ নাই বা পেলাম
আয় রেখেদি বিষের বাটি !
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..