আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
আজ তাঁর শুয়ে থাকা রোদের পিঠে সাফসুতরো আলজমটিও তাঁর
তাঁর জমিতে শুধু কাজ কাজ এই শুয়ে থাকা
ঘন, ই-ঘন একেকটা ভুল তাঁর অন্তিম, আর ওই যে মোবাইল
জেন্ডার কী, কে জানে
তিনি টোনমাতাল বৃষ্টি তাঁকে ফেরায়, পৃথিবীতে খুব
প্রতিবাদ হয় মেঘ হোলুব, গর্জন গালিব
সেই থেকে স্লিম, ট্রিম চিপ, বিপ
লি, ব্রুশ লি আর বাঙালি তিনি হাসছেন
বাইরে বদলে গেল আকাশও, সেসব রং, কী আর বলবো
একা শুধু মালগাড়ি আর একাকী সেই গার্ড তারও পতাকা
তিনি নিঃশব্দে আয়োডিনের যেসব উপকার জানা, মেশান
গলা ঠিক থাকবে বাঃ বুনে দেবে গ্রীবা
মিশতে থাকে অসৎবোধী দুধ আর চাউনিরা
সাঁড়াশিটা দেখো তাঁর কর্ষে
কী অভিজ্ঞ দেখো দেখো বর্ষার সময় কিছুটা ভ্যাপসা
ওই ‘রোম’ বেহালা খুঁজো না
তিনি স্তব্ধ
তিনিই স্তব্ধতা
তাঁর সঙ্গে দেখা ওয়াইন-শপে সে কী আঙুর তিনি
ট্রাফিক পেরোতে হয় না, মানুষের গন্ধও
তাঁর যা কিছু ফিফটি ফিফটি শেয়ার, ডান্সফ্লোর
কোনো একটি যৌন মুহূর্তের শেষ দিকে যে সব দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা সবই
আমার সামনে
তাঁর দুটো স্তনই কিছুটা দেখা যাচ্ছে বেশ দার্জিলিং, বশ বেশ পাইনইও
গান হারিয়ে ফেলেছে যে সব ধ্বনি তিনি যত্নে ধুয়ে নিলেন
তারপর বললেন, হাই আমাকে
তিনি যেভাবে থাকেন, বাড়িও সেভাবে
দরজায় অসাধারণ একটা গাছের গন্ধ, তবু কাঠ
দরজা তো কাঠই
কত রোদ, ছায়াঘিলু মাখা, সেই দরজায়
তাঁর মনে হয়েছিল
তাঁরই তো মন
দরজা পেরোয়,
‘সুযোগ পাইনি তাই সৎ’ লেখা ট্রাকও
ভেতরে বৃষ্টি
তিনি হাত রাখেন, যায় যায় ‘বুক-শেলফ’
তাঁর হাত
রবীন্দ্রনাথের ওখানটায় ওইখানে
যেখানে অমিত রায় আর লাবণ্য’র দেখা
জায়গাটা কী শিলং
শিলং-এ বৃষ্টি হবেনা?
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
অভিশাপ মেঘের ভেলায় নিঃশ্বাসে ক্লান্তির ছাপ সবুজের নীড়ে আপন ঠিকানার খোঁজ এক ফালি সুখের নেশায়…..
পাখি দম্পতি পাখি গিয়েছিল কতদূর বনে তা কারো নেই জানা। ঠোঁটে ধরা লাল টুকটুকে ফল…..
তারা যেমন বলে, চোখে ধুলো দিলে থেমে যাবে আমার কাব্যময়তা অথচ আমি প্রামান্য দলিলের নই…..