প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
প্রেম দুই আত্মার এক স্বগীয় বন্ধন
হোক বন্ধুত্ব ও ভালোবাসার সন্ধি
যেন এক স্বর্গীয় অনুভুতি ঐশ্বর্য
দু’নয়নের প্রেমভক্তি হয় প্রেমাশ্রু
মধুর রুপে মধুরিমা পূর্ণতা শুধুই।
মানব মানবীর প্রেমসিন্ধু হয় এক আত্মা
মানবতা ও মনন চিন্তার পরিবর্তনই প্রেম
যেখানে থাকবে না কোন দন্ধের প্রভেদ
নেই কোন জাত ধর্ম ও বর্ণের বিভেদ
সর্ব মানব বিশ্ব হবে এক আত্মা
নিরব পরশে অন্তর আত্মার হিমশিলা প্রশান্তি।।
প্রেমমাধুরীর ছোঁয়ায় ভূবনে প্রেমতরঙ্গ
মধুযামিনী আশা ভরসার মধুরতা
শ্রদ্ধা ও সন্মানে মন হবে মধুরি
মনোরঞ্জন রূপের মনোনেত্র
মানব কূল প্রেমমুগ্ধ বসুন্ধরা হবে প্রীতিপূর্ণ।
নগর বন সাদায় সাদায় আলোকিত
রাশি রাশি তুষার স্পর্শে শান্তির পরশ
হিম হিম তুষারের ছোঁয়ায় অশান্ত মন
শান্তির অপরূপ ধরিত্রীর মেহনীয়তা
পবিত্র হয় অন্তর আত্মা যেন স্বর্গ সুখ।
তুষারের ঝলকে পরীর রূপে অনুরক্তি
আহ! কেমনতর মধুর অনুভূতি
দু:খ ভুলে আনন্দ ঘন রূপে
প্রকৃতির সৌন্দর্যের মনোবিকার।
পরশ তুষার ঝলকে মনস্কামনা পূর্ণতা
মনোনেত্র হয়ে উঠে মনোরঞ্জিকা
ললাট ও চিবুক তুষারের স্পর্শে
আনন্দে আত্মহারা ক্ষণকাল
আননের মনোমোহিনী রূপে
হয় প্রীতিকর তুষার কন্যার অধর
তুষার স্বর্গের মোহনীয় প্রদর্শনী
ধরিত্রী হয় অপরূপ ভূস্বর্গ।
বাংলা আমার মায়ের ভাষা
বাংলা আমার প্রাণের ভাষা
সেই বাংলাই কথা বলি
লিখি আমার বর্ণমালা
অ, আ, ক, খ ঙ।
মাগো তুমি আমি সবাই
এক একটি অক্ষর
তুমি আমার বর্ণতুলি
মাগো তুমি আমার বর্ণমালা।
ফাগুনের আলতা রাঙানো রং
প্রথম প্রহরের বর্ণমালার চিহ্ন
রক্তিম আভায় আঁকড়ে আছে
সালাম বরকত রফিক জব্বার
রক্ত ভেজা শহীদ ভাইদের প্রাণ
রক্তে রাঙানো এ বর্ণমালায়।
শ্যামল বাংলার রূপ আঁকি
মাগো তোমার আনন্দাশ্রুতে
অর্জিত রক্তিম বর্ণমালা
মাগো তোমার ললাটে ও চরণে
প্রতিটি বর্ণই রক্তিম রক্তাক্ষর।
বর্ণমালাতেই রচিত হয় শত কোটি গ্রন্থ
বাংলা ভাষার অক্ষরে বিশ্ব রঞ্জিত
পালিত হয় সব দেশেই মাতৃভাষা দিবস
বর্ণমালার আলোচন আমার গর্ব
বিশ্বব্যাপী বাংলা আজ গৌরবান্বিত।
বছর ঘুরে প্রতিবছরই ফিরে আসে বসন্ত
ফাল্গুনের রঙে রাঙিয়ে উঠেছে প্রকৃতি
হিমেল হাওয়ায় বসন্ত আসে নবরূপে
গাঁদা ফুল ও কৃষ্ণচূড়ার মেহেদী রঙে
প্রকৃতি প্রেমী হয় ব্যাকুল
গোলাপের সুবাসিত গন্ধে হৃদয়ে সৌন্দর্যনুরাগ।
ফুল ফুটুক আর না ফুটুক আজ বসন্ত
দেবী প্রতীম শরীর জুড়েই প্রিয় বসন্ত
শিমুলের বনে কোকিলের ডাকে
প্রকৃতিও নাচে আপন মনে
আহা ! এলো কি বসন্ত।
মানবের প্রেমে গানের সুরে মোহনীয় অন্তর আত্মা
বসন্তের নীলীরাগে নীলাম্বরী
ফাল্গুনী হাওয়া বনে বনে
গাছে গাছে কচি পাতার আবরণী
বসন্তের ছোঁয়ায় ফাল্গুনের আগুন রাঙা চাঁদের সৌম্য মূর্তি
বসন্তের গোধূলীর আবিরে দিগন্ত দেখে
বসন্ত সন্ধ্যায় আমি নিজেকে পেয়েছি
কাব্যিক ছন্দে ফাল্গুন প্রেমী আমি কবি।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..