ফ্রেম
দেবী না পরিণীতা রাতটা একা থাকে এবং নিঃসঙ্গ অন্ধকার মানে রাত; তাহলে অন্ধকার নিজেও একা…..
কতটা গরল গিলে নিয়ে কঠিন হয়েছ
তার কিছুমাত্র আমি জানি।
নিদ্রাহীন কান্তির ছায়া তুমিও দেখেছ
আমার আঙিনা জুড়ে।
কখনও সখনও আমরা কফি শপে বসি
একটা উজ্জ্বল বিকেল
প্রভুত নিসর্গ খুলে দিয়ে সঙ্গত সুরে গায়
আয় তব সহচরি …
আমাদের অমলিন অর্ধশত
বালিকা বেলা …
কিছু সময়কে আমরা ভুলে থাকি বা থাকতে চাই
আবার কখনও কিছু সময়কে সযতনে মনে রাখি।
ভুলে থাকি সুখী হবো বলে
মনেও রাখি একি কারণে।
আমার বিকেলেরা দুপুরের ক্লান্তি মুছে
আমার রাত্রি প্রবণ সন্ধ্যায় ফেরা
আয়েশের উষ্ণ সিথান।
পাশেই পান শালা থাকে প্রতিদিন।
মিহি আলোর নীচে বয়স্ক স্কার্ট
সঙ্গিটিও নোয়ানো ছায়ার পাশে
যত্ন করে খুলে রাখে উলেন টুপি।
দুই যুবক ছেড়ে যায় আলিঙ্গন
যুবতীরা চেয়ারে ঠেস দিয়ে বসা।
নুতনের পায়ে শত বর্ষের গল্পেরা হেঁটে যায়।
এই সব জানাশোনা স্রোতের তৃপ্ত আলোয়
এক পলক ঘুরে যায় অচেনা দু’চোখ।
নিজের মত করে ত্রিপদী ছন্দের
তাল মিলাতে থাকে স্পর্ধিত উপমায়
যে সংকল্প করে ঠিক হেঁটে চলে যায়,
তার ছায়ার মত না থাকা জুড়ে-
কারো উল্লাস শহরের অলিগলি পূর্ণ করে
প্রচ্ছন্ন অবয়ব এ জুড়ে দিয়ে নাম চিবুতে থাকে
উদ্দিষ্ট আক্রোশ।
মৌনতায় উপেক্ষা মেশানো থাক
চিত্রল উপাখ্যানে।
এবং দেখ –
এভাবে ঠিক চলে যাওয়া যায়।
কিংবা
ভেবে দেখা যেতে পারে –
আরও একবার ছেড়ে দেয়া যায়,
কিন্তু কেন দেব?!
এরপর এবং আবারও —
দেবী না পরিণীতা রাতটা একা থাকে এবং নিঃসঙ্গ অন্ধকার মানে রাত; তাহলে অন্ধকার নিজেও একা…..
বিজয়ের সব মুহূর্তেই… তার অধিকার! কেন্দ্র হোক আর কেন্দ্রাতিগ বলের আসন; কেউকেউ বোরকায় রমনীয় সঙ্গানুসঙ্গের;…..
আমার প্রথম প্রেম কৃষ্ণচূড়া দ্বিতীয় প্রেম হলো ছাতিম। তুমি তবে আমার কী! তুমি যে আমার…..
এগুতে এগুতে দেখি ইচ্ছের বীজতলা অনাবাদী পড়ে আছে বয়সী প্রজাপতির কাছে কিছুই হয়নি জানা বিহ্বলতার…..