প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
সব কথাগুলো কেমন করে যেন অন্য
গ্রহের অর্থ নিয়ে আসে। উড়াল ডানা
আড়াল পালকে পাকেপ্রকারে বয়ে নিয়ে
চুমু খায় প্রকট জীবন।
এলোমেলো পথের বাতাস সাথে নেয়
ধূলিকণা, রোদের গন্ধ , বৃষ্টির বুদবুদ আর
প্রতিটি শ্বাসের শোভা সবুজ বিজ্ঞান।
দরোজার ওপাশে পৃথক গল্প থাকে।
কোন ঝড় রোদ আবার কোন ঝড় জলের
গন্ধ আনে।
রোদের গন্ধে ফুল কিংবা জলের গন্ধে
মাটির সুবাস কেউ কেউ বুঝে নেয়
বলেই আলো ছুঁয়ে যায় কিছু সুখী বন্দর।
সবার সাথে ইচ্ছে মত মিলিয়ে রেখেছ ধুন
আথচ নিজেস্ব সুরে সাজিয়েছিলাম আমার অন্তরাল।
যখন আমাকে নিয়ে চলে গেছে দূর
অন্ধকার নিয়ে বসে আছে একলা ঘরের কোণ, রক্তের মায়া।
অকপট কিছু নাম দু’দাতের নিচে ফেলে পিশে নিব ..
টুকরো করে ছিঁড়ে
ছুঁড়ে দেব ভাড়ারের পঁচায়।
অক্ষর গড়েছে এক নিরাময় আশ্রয়
তখন আমি, এক পায়ে শুধু তোমার পাশেই দাঁড়াই।
প্রজাপতি উড়ায় দিন
জোনাকের ডানায় রাত্রির ঘুম
তখন আদৃশ্য আবহ, স্মরণ কোষে
বিকেল-দুপুর-সন্ধ্যে গুলো বর্তমানের কৌটো ভরে।
অভিসন্ধির ফাঁদ স্থির ভঙ্গিমায় ধরে রাখে ভেংচি
সমস্ত সংকোচ থেকে মুক্ত করি হুংকার।
নাড়ির টান করতল ছুঁয়ে গেলেও
সবার আড়ালে রক্তের ভিতর ভর্ৎসনা শুনে
ঘুরে দাঁড়ায় নি কেউ, দাঁড়ানো কি সহজ?
যখন বিবিধ যতি চিহ্নে আটকে থাকে
যাবতীয় কষ্টের জমিন!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..