বেশরম
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
দেখে মনে হয় সহজ জল
সন্তরণের ক্লান্তি মুছে দেবে
গন্তব্যের ছায়া
একলা জাগার অসুখি প্রহরগুলো
থেমে থাকে ছেড়ে যাওয়া দূরগামী ট্রেনের
প্লাটফর্মে , একলা শহরে।
আমরা যে যার মত ভাগ করে নিয়ে
নিজেস্সো আকাশ সীমায় থাকি
কেউ নই আমি ও আমার
কেউ কারো ছিল কি কখনো?
অথবা মৌনতার ভাষা শিখে নিয়ে
এই অচেনা শহরে
কথা হীন মানুষ দেখি এখানে ওখানে ।
তরলতর সময় আমাদের পার করে
দক্ষিনে যেতে যেতে আরো কিছু বন্ধা
কোলাহল যাপনের পর,
অন্তরালের অন্তরটুকু হলুদ রোদে পুড়ে
কিছু নৈবাক্তিক সুখ লেগে থাকে
আমাদের সামাজিক জানালায়।
অজুহাত ভাল দেখায় না
অতৃপ্তির ধোঁয়া কুয়াশায় ঝুলে থাকে
প্রতিদিন উনোনের ঘুম আগুনের উৎসমুখ দেখবে বলে
কফিশপ ঘুরে আসে।
ক্যালেন্ডারে আগামি উৎসব খুঁজি।
তোমাকে বলা হয় নি
তাই অবেলায় প্রসাধন ,যত্নের রূপটান,
ঘুরে ফিরে আয়না।
সেই শুরুটা অদম্য ছিল, প্রজাপতি দিন, জোনাক রাত
হাওয়া এলেই প্রশান্তি জড়ানো সুবাস
একা হলেই আড়াল মনে তুমুল পাগলামি
তারপর পাখ পাখালি , শস্য দানার উঠোন-
এবং
মণিকাঞ্চনযোগ গেরস্থালীর মুখে জ্যোৎস্না ঢেলে দিবে বলে
একটা গল্প অন্য গল্পের ভিতর ঢুকে যেতে থাকে।
একটা স্রোত অন্য স্রোতের গায়ে ভেঙ্গে ভেঙ্গে পড়ে,
সেই থেকে ঠোকাঠুকি করে কিছুতেই জলজ স্রোত
সমদ্র থেকে বের হতে পারে না।
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
একি অনাসৃষ্টি নিত্য পণ্য উর্ধ দাম মন তার ভালো নেই, বাজারেতে যেতে যে হবে…..
পাশের রাস্তাতে তিন জন্মের লাশ ; অনিয়মহীন এভাবেই একক অপার্থিব অশরীর ৷ উল্টোদিকে আমি…..
পাষাণের প্রেম বিকট স্তব্ধতায় সুনিপুণ সীমানা প্রাচীর তুলেছ, বেসামাল ভালোবাসার জাগতিক জায়নামাজে। প্রার্থনার গতিরোধ করো…..