আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
এবং মৃত, যেহেতু অনিবার্য সেতু— পেরুতে হবেই এই মোহাকাল!
কবিতা, প্রিয় রাজহংস আমার, রক্তে পাখি ফেরি কোরে বেড়ায় ঋতুভর্তি মেঘে —
লিখবোই অক্ষরে, বিনাশ কে কোরে অগ্রাহ্য গরল, প্রয়োজনে মুখোমুখি দাঁড়িয়ে দেখাবো ঈশ্বরীয় খেলা — আমার কবিতা আমার দণ্ডিত প্রভু!
লিখো হিম কোন মাংসের গান। ছন্দের ভিতর জমে যাওয়া রক্ত বিস্ময়কর বাঁশি হয়ে জীবন নিয়ে খেলা করে সাপলুডু —
নামছে শব্দ, দ্যাখো পাতার আড়ালে বসে থাকা বাতাসের হাসি!
শ্বাসের নূপুর দ্যাখা ভোরে,— লিখো মৃত্যু। ভিজে উঠা আগুনের কাছে কয়লার বিরোধিতা বলে যাও।
তোমাে ঘ্রাণে মশগুল, — বিলীন হাওয়া থেকে হয়ে উঠছি বাঘ —বোধে লাটিম, ভোঁ ভো ক্রন্দন!
কী চাই তোমার কাছে— পুঞ্জিভূত মধুমালাই?
এই দরগায় হাহুতাশ, জুড়ে বোসে উড়ে উড়ে গাভিন স্বপ্নের দোহার— না চাইতেই যেমন বৃষ্টি, চাইলেই পাইনা তোমায়!
উপজাত নয়, মোহন নিখাঁদ তুষার — জলের জোছনায় উত্তপ্ত রাজবালিশে তুলাবউ গলিত লাভায় এঁকে রাখে আদীম আলো—
পুরুষ — কোমড় কামড়ের বাঘ, ঘুমায় না প্রেমে — জাগে যাত্রায় ঘোড়সওয়ারির ঝড়ো পথ!
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..