প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
রাত্রে আসে মরণ
রাত্রে আসে মরণ আমার, রাত্রে আসে মরণ-
তুই কি জানিস তুইই আমার ডাকাত নিদ্রাহরণ?
তোর সাথে রোজ ঝগড়া ঝাঁটি, তোর সঙ্গেই ভাব-
করব কি বল, পাগলী আমি এটাই তো স্বভাব।
রাত্রে আসে মরণ আমার, রাত্রে আসে মরণ-
যখন আমি টের পাই তোর নিঃশব্দ চরণ।
যতই বলি আসিস না তুই, মানিস কি তুই বাধা?
তুই যেন সেই কৃষ্ণ আমার, আমিই যেন রাধা।
রাত্রে আসে মরণ আমার, রাত্রে আসে মরণ-
ভাবিস কি তুই, রাতের বেলাই করব তোকে বরণ!
কক্ষণো না, যতই কেন ব্যথা বাজুক বুকে,
ভালবাসার কথাও আমি বলব নাতো মুখে।
দুপুরবেলার গাছ
সেদিন দুপুর বেলা, পোড়া রোদের মাঝে,
বেরিয়েছিলাম কি জানি কি কাজে।
ঝাঁ ঝাঁ বেলা দুপুর-
বাজাচ্ছিল ঝম ঝমাঝম, পায়ের রাঙা নূপুর।
দাঁড়িয়েছিল একা একাই
একটা কিশোর গাছ,
দেখে আমার বুকের মধ্যে
সে কি খুশীর নাচ-
ভাবছি মনে,
একলা এবার একান্ত নির্জনে,
মিলবে এবার ছায়া,
গভীর চোখের মায়া-
কাছে এসেই চমকে দেখি,
ভাগ্য আমার বাম,
এই সেরেছে কাম-
গাছের গায়ে জড়িয়ে আছে
অন্য কোন মেঘবালিকার ছায়া।
পিছন ফিরে কান্না চেপে
পালিয়ে আসি আমি,
বোঝেনি কেউ আমার ব্যথা,
আমার কিসের আকুলতা,
তোমরা বল, এ কি আমার সত্যি পাগলামি!
সতী
আমার গেরস্থ পুরুষটির পাতে
যখন নিজেকে বেড়ে দিতে হয় রোজ রাতে,
বিবমিষা আর আত্মগ্লানিতে ভরে ওঠে মন,
মনে হয় একটা বজ্রও তো পারত পড়তে
এই সময়,
কিংবা ধরিত্রী দ্বিধা হতে –
হয় না কিছুই,
রাতের নীল ইলেক্ট্রিকের আলো নিষ্পলক জ্বলে যায় শুধু।
আমার বোধ হয়, হয়তো আমি সীতার মত সতী নই।
আকাশের সৃষ্টি
আকাশ তাকিয়ে থাকে
নিজের সৃষ্টির দিকে-
রঙচঙে ঘরবাড়ি গুছানো বাগান,
ধূসর পাহাড় ধারে বয়ে যায় নদী।
যদিও ক্ষণিক সব,
আকাশ ভেবেই মরে
চিরকাল থেকে যেত
এই সব সৃষ্টি তার যদি–
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..