দীর্ঘশ্বাস
ভালো নেই ভালো নেই ধূসর সন্ধ্যা বিষণ্ন বিকেল, চারিপাশ ভালো নেই কফির কাপ পথের ধুলো…..
আমার আত্মায় জ্বলে উঠা ক্ষণিকালোয় চিরস্থায়ী পাখি উড়ে তৃষ্ণায় ; সঙ্গীত কারুকার্যে
একটি কবিতা মূলত হলুদ রঙ ঠোঁট জুড়ে চুম্বনের শিরা সমূহের বিমুগ্ধ উড়াল — য্যানো জীবন আমার কবিতার জলরঙাছবি বিশেষ।
এমোন রক্ত আমি দেখিনি ; কখনো ভাবিওনি তুমি রক্তের ভিতর ছুঁয়ে দিবে সুনশান নীল।পল্লবিত এই চিৎকার মঞ্জরি — তুমি কী শুনতে পাচ্ছো আমার রক্তের উল্লাস?
প্রিয়ংবদা আমার, লিখে দিলাম তোমায় আমার মৃত্যুটুকু — মূলত, যা কিছু স্থির সব তার হয়ে যাক ওই সোনালী পালকের জীবাশ্মে রাঙা ফসিল — আমার অহংকারের হীরকখণ্ড এই তপোবন।
বিরুদ্ধ এই দেয়ালে খেলা করে ছায়া-শরীর। ক্রমেই জীবন হতে উড়ে যায় নীলকন্ঠ পাখির কবিতা।গ্রীল বন্দী আমার এই হাহাকার য্যানো সবুজের মিছিল হতে মুখ ফিরিয়ে নেয়া অভিশপ্ত পঙক্তিমালা — দৈন্য চাঁদের ছেড়া বর্ণমালায়…
আমার বিপুল প্রেমে তুমি হইয়ো না দুষ্প্রাপ্য ফুল।
ভালো নেই ভালো নেই ধূসর সন্ধ্যা বিষণ্ন বিকেল, চারিপাশ ভালো নেই কফির কাপ পথের ধুলো…..
প্রেমের কবিতা যা কিছু পাষাণ, মনে হয় আঁশ বটিতে কুচি-কুচি করে কাটি পালানো ঘাতক সময়…..
তর্জমা স্নানে শুচি হবার পর বেকসুর সন্ধ্যাগুলো শুধুমাত্র নিজস্ব অন্ধকারের নিচে দোলনাচেয়ারে ছড়িয়ে বসা কিছুটা…..
হয়তো একদিন অস্তিত্বে খুঁজে আত্মপরিচয় নিভৃতে অপেক্ষার প্রহরে এ মন ভালোবাসার রূপালী আলোয় রাঙা মুখ…..