শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
অনুভূমিক
ভগ্নাংশে রাখলাম
বুক থেকে নাভি বেয়ে নামা ঐ রোমের রেখা
ভালোবাসা কি উল্লম্ব হল তবে?
লাজুক পৃথিবীর এক কোন
কম্পিত হাতে তার জ্যামিতিক সরণ
মেপে চলেছে নি:শ্বাসের প্রগাঢ়তা;
কাল সূর্য উঠবে জোছনায় ডুব দিয়ে….
দুই মেরু জানে
অনুভূমিক রেখাদের মানে।
দোভাষী
দিনের আলোতে আচ্ছন্নতা
কিছু গত রাতের সমঝোতা;
খোঁপাতে বেঁধে রাখে ছদ্মসুখ…
খোলা চুলে সেরে ওঠে সব অসুখ।
পাখিতো ঘুরতো, বাসাও বুনতো
উড়ন্ত ডানার সংকেত শুনতো…
তবু আজন্ম কিছু প্রহেলিকা
অধিকারে ছুঁয়ে থাকে অনামিকা।
খুব গোপন খড়কুটো অভিঘাত
কোরকে হাসে অনাবৃত সাক্ষাত…
জবাবে রূদ্ধতা প্রশ্ন বানভাসি
বুঝে নেয় নিশ্চিত যারা দোভাষী।
কার্যত:
পাতার গায়ে জমছে দীর্ঘশ্বাস
জলের ভেতরে মন,
মনের ভেতরে জলজ কারাবাস।
২
লিখি রোজকার হেঁটে যাওয়া
বিকলাঙ্গ পথ জানে,
পথিকের সে সবটুকু চাওয়া।
৩
যাবতীয় স্খলন গাণিতিক ভুল
উপশম বিস্মৃত সব,
নামহীন যাপনে বিচ্যুতি কবুল।
দু’হাজার একুশে
তেরো হাজার পাঁচ শত পাঁচ দিন পেরিয়ে এসে
দু’হাজার একুশে…
যদি আগ্নেয় পাথরে লাভাস্রোতে বয়ে যায়
জন্মমৃত্যু রহস্য…
পোড়া ঠোঁটের চুম্বনে আঁকা ব্যক্তিগত সংলাপ
জানবে তুমিই সেই স্পর্শ
নির্বিশেষে
দু’হাজার একুশে।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..