আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
দৃশ্যকল্প
ধীরে ধীরে আরও সুদূর হল দৃষ্টি; দৃশ্যরা কল্পনা
দোহারা মন বলে যায়
এই তুমি ঠিক তোমার মতো না।
ফিকে কুয়াশায় গাঢ় হল বসন্ত। ঋতুবদল।
রঙের দোটানায় আঁকা প্রচ্ছদ,
কবিতারা ঠিক তোমার আদল।
ক্ষয়ে যেতে যেতে এ কি বেঁচে থাকা না রূপান্তর!
ঋণী তবু ক্ষয়ের কাছেই,
ভাঙা-গড়া… সেও তোমারই নামান্তর।
স্মরণে বিস্মরণে
ছায়ার গায়ে পড়ল আলো;
চলে যেতে যেতে শরীর মাটিতে জমায়
আক্ষরিক সুখ। যত সম্মোহনী শোক
বিলাসী আঁচড় কাটে তার বুকে
আর্দ্রতা খোঁজা বাতাস ক্লান্তি
মাখে বসন্ত দিনে;
যুগপত্ এই চলে যাওয়া, থেকে যাওয়া
কে আর এমন করে
স্মরণ করে সাল তারিখে!
তবুও তো আলো…
আলো উচ্চারিত হয় বারবার।
মেঘ রোদ্দুর
পাতা জোড়া অবয়বে হাওয়ার মিছিল;
মরশুমি স্লোগানে বসন্ত অনাবিল।
এক চিলতে মেঘ নাকি রোদ্দুর
কে জানে বর্ষা নামায় কে কতদূর!
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
অভিশাপ মেঘের ভেলায় নিঃশ্বাসে ক্লান্তির ছাপ সবুজের নীড়ে আপন ঠিকানার খোঁজ এক ফালি সুখের নেশায়…..
পাখি দম্পতি পাখি গিয়েছিল কতদূর বনে তা কারো নেই জানা। ঠোঁটে ধরা লাল টুকটুকে ফল…..
তারা যেমন বলে, চোখে ধুলো দিলে থেমে যাবে আমার কাব্যময়তা অথচ আমি প্রামান্য দলিলের নই…..