শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
দৃশ্যকল্প
ধীরে ধীরে আরও সুদূর হল দৃষ্টি; দৃশ্যরা কল্পনা
দোহারা মন বলে যায়
এই তুমি ঠিক তোমার মতো না।
ফিকে কুয়াশায় গাঢ় হল বসন্ত। ঋতুবদল।
রঙের দোটানায় আঁকা প্রচ্ছদ,
কবিতারা ঠিক তোমার আদল।
ক্ষয়ে যেতে যেতে এ কি বেঁচে থাকা না রূপান্তর!
ঋণী তবু ক্ষয়ের কাছেই,
ভাঙা-গড়া… সেও তোমারই নামান্তর।
স্মরণে বিস্মরণে
ছায়ার গায়ে পড়ল আলো;
চলে যেতে যেতে শরীর মাটিতে জমায়
আক্ষরিক সুখ। যত সম্মোহনী শোক
বিলাসী আঁচড় কাটে তার বুকে
আর্দ্রতা খোঁজা বাতাস ক্লান্তি
মাখে বসন্ত দিনে;
যুগপত্ এই চলে যাওয়া, থেকে যাওয়া
কে আর এমন করে
স্মরণ করে সাল তারিখে!
তবুও তো আলো…
আলো উচ্চারিত হয় বারবার।
মেঘ রোদ্দুর
পাতা জোড়া অবয়বে হাওয়ার মিছিল;
মরশুমি স্লোগানে বসন্ত অনাবিল।
এক চিলতে মেঘ নাকি রোদ্দুর
কে জানে বর্ষা নামায় কে কতদূর!
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..