শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
শাহবাগের মোড় থেকে
বিষ পিঁপড়া সরিয়ে
পাঁচ টাকায় বেলীফুল তুলে দিলাম
তোমার ছাই মাখা চুলে যা
বালের দৈ্র্ঘ্যের কাছাকছি।
তোমারে পেছনে নিয়া
পঙ্খীরাজে উড়াল দেই
যতবার ব্রেকচাপি
ততবার পিঠজুড়ে স্তনের প্রলেপ
আহা কি মাখন মাখামাখি
তুমি বলতে আমার বড্ড ভয় করে;
গতির কাঁটাটা বাড়তে বাড়তে
শিশ্নে এসে ঠেকেছিল
অম্নি শরীরের অলি গলি ছেঁযে গেল
উড়ো হাঁস সাদা মেঘ আর
জালালী কবুতরে;
ভেসে গেছি প্লাবনের ছলাৎছল ঢেউয়ে।
কতবার বদলে গেছো
সাবান শ্যম্পুর গন্ধ মেখে মেখে
বগলের গন্ধটাই বড্ড মানবিক ছিল
এখন হাসপাতালের টেবিলে
থেঁতলানো মাংস
বড়ি-লোশানের গন্ধ মাখা ত্বক
আর রক্তাক্ত নিতম্ব পড়ে আছে;
একটি মুড়ির টিন
অসূয়াবশত ধাক্কা দিয়েছিল পঙ্খীরাজের পোঁদে
যখন জ্ঞান ফিরল, দেখি তোমার গা ভর্তি
প্রলিপ্ত চন্দন আমুন্ড-নখাগ্র দিকচিহ্নহীন
একটি সাদা কাপড়ের চাদরে মোড়া।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..