শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
স্বতন্ত্রতা
গনগনে আগুন নয়
বরং পূর্ণিমার রাত বরাবর হেঁটে যায় ব্যথারা
চোখে আলোর আমেজ নামে অল্প ভিজে
বিনম্র রাত উঁচু ঢেউয়ের মতো তীরভূমির দিকে ধেয়ে যায়।
কেউ কিছুই করে না
পৃথিবী তো জন্মাবধি বধির
জলের কোল ঘেঁষে শুয়ে থাকে আমাদের দেহ
রাতপ্রহরী পরখ করে যায় দিনের শেষে শবের সংখ্যা;
এবারে ভূ-গর্ভে ফাটল ধরলে
আর কোনো পৃথিবী নয়
ব্যথাদের পুনর্জন্ম হবে মানুষের খোলস ছাড়াই….
স্বতন্ত্রভাবে।
ভাঙন
মানুষ বলেই এত অনাড়ম্বর প্রেমে-অপ্রেমে
ঘুমের মাঝে নখের দাগগুলো
আরও শীতল আরও জড়সড়।
কালপুরুষ বর্ম খুলে রাখে নি:শব্দে বাড়ির ছাদে
ভাঙা গলার স্বর দুধমাখা শৈশবের থেকেও কমনীয় তখন।
অথচ জানালার বাইরে প্রকৃতির উত্তাল সমারোহ
বুকের ভেতরে জানান দেয় ভাঙনের;
নিরর্থ সংকেত পরিণত হয় লোককথায়
যুগ-যুগান্তর থমকে দাঁড়ায় সেই প্রাচীন বন্দিশে
ইয়ে জিন্দেগী তো নহি সির্ফ লমহো কি নুমাইশে!
ধূসরে সবুজে
পাহাড় থেকে নামতে গিয়ে খাদের ঐ খুব কাছে
তাকিয়ে দেখেছি মেঘেরা কীভাবে কুয়াশায় মিশে যায়
নেশার মতোই তবুও পারেনা বাঁধতে আষ্টেপৃষ্টে
বহুবার ডেকে গেছে যে সুখ অসুখের অছিলায়।
সমতলে আছে কি খুঁটি, সেও বুঝি জানা নেই
নতুন ভাবে দর কষাকষি ক্লান্ত কড়ি হিসেবের গড়মিল
খানিকটা আরও এগোলে জানি অন্ধকার গাঢ় হবেই
কিছু পথ জুড়ে আলোর অভাব, সভ্যতা এভাবেই প্রাচীন।
তবুও নিত্যদিনের টানাপোড়েন, মানুষ তো এপথেই বাঁচে
কিছুটা অজ্ঞানতার ধূসর মেশা, কিছুটা পাহাড়ি সবুজে।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..