শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
জীবন থেকে যা কিছু হারায়
জানু পেতে রাখি মহাজীবনের কাছে
তাবৎ সূর্য চিনে নেয় যত শোক
বলে- আছে,আছে,আছে।
স্বপ্নের নদী যা কিছু ভাসায়
জেগে থাকে রোজ
একফালি চাঁদ,বুকে তার ভাঙা সেতু
রাতপাহারায় ছিলা টানটান
অস্থির কালকেতু।
সীমানা কোথায় জানে না আগুন
নিভে যাওয়া কাঠ শরীর অধরা
ফিরে আসা মানে বাঁধভাঙা জল
বিরহিনী ফুল্লরা।
জীবন যাপনে যা কিছু সহজ
অক্ষরে বলা হয়নি কিছুই তার
চারপাশ ঘিরে জাতক পংক্তিমালা
ক্রমাগত এক সুদীর্ঘ কবিতার।
উলুক্ ঝুলুক্
জ্যোৎস্না দুলুক্
গা ঢাকা দিই অন্ধকারে
তোমার পাশে আমার বাড়ি
অন্য সবাই নদীর ধারে।
উপুড় ঝুপুড়
বৃষ্টি দুপুর
গাছের পাতা ভিজছে না
বাকল চুঁয়ে রক্ত গড়ায়
শেকড় ছুঁয়ে যন্ত্রণা।
ছলাৎ ছলাৎ
দু’মুঠো ভাত
পেটের জ্বালা মিটছে কই
হলদেচাঁপা বকুলফুল
গোলাপকাঁটা আমার সই।
হুকুম দখল
শরীর ধকল
একনজরেই সম্প্রদান
ভাতারখাকি মেয়েমানুষ
ভোর না হতেই ইস্টিশান।
যেখানে দাঁড়াই ঘর
চৌকাঠে দিন
ভেতরে অন্ধকার
যেখানে দাঁড়াই ঘর
অক্ষরহীন
শব্দ মৌনতার
যেখানে দাঁড়াই ঘর
মানুষের ছবি
উঠোনে ধারালো ভীড়
যেখানে দাঁড়াই ঘর
নির্বাক সবই
ভাঙা আলো পৃথিবীর
যেখানে দাঁড়াই ঘর
মরা নদীখাত
ঝুঁকে থাকা কার সাঁকো
যেখানে দাঁড়াই ঘর
বাড়ানো দু’হাত
বাইরে এসেছি – ডাকো।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..