আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
দূরান্তরের যত কাঠের বাড়ি
ভুল রাস্তায় চলে যাওয়া কতবার
আমার অনুবাদের পাশে তোমার
সাইকেল এসে থামে
উপনদীশাখানদীপরিধীতে সমস্ত ম্যাজিক ম্লান
হয়ে যায়
গাঢ় মেঘে ডুবে যাওয়ার ইঙ্গিত
ভুলা মাষাণের থান
অবসর ও অবসাদের দিনে কুন্ডলী
পাকানো সাপ
শীতঘুমের কথা লিখবো আর সাপ থাকবে
না!
ধান নিয়ে ঘরে ফিরছে হেমন্তের চাষি
আমি ঘাসবনের এক ডাকপিয়ন
ফড়িং শালিকের পাশে বসে একা একা কথা
বলি
বড় বড় কাঠের পিঁড়ি
মাছ ভাজছেন মা
ঠাকুমা খেঁজুর গুড়ের পায়েস
কত কত জন্ম থেকে নাচগান
গল্প ঘিরে বাঘের ডাক
অনন্ত খামার দিয়ে জীবন
সাজাই
কেমন ঘোরের ভিতর থাকি
পাখিদের ডানার নিচে থাকি
শীতের শিস,সার্কাস ও ঘোড়ার
গাড়ি
দেখাসাক্ষাত হয় না মাঠের ইঁদুরের সাথে
হাতে হাতে তালি
বাজে,জঙ্গলপথে
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
অভিশাপ মেঘের ভেলায় নিঃশ্বাসে ক্লান্তির ছাপ সবুজের নীড়ে আপন ঠিকানার খোঁজ এক ফালি সুখের নেশায়…..
পাখি দম্পতি পাখি গিয়েছিল কতদূর বনে তা কারো নেই জানা। ঠোঁটে ধরা লাল টুকটুকে ফল…..
তারা যেমন বলে, চোখে ধুলো দিলে থেমে যাবে আমার কাব্যময়তা অথচ আমি প্রামান্য দলিলের নই…..