শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
দাঁড়কাকের পাখা ঝাপটানো ঘোলাটে জল
পুরো আকাশে ছড়িয়ে গেল
ছিটিয়ে পড়ল রাশি রাশি ঠোঁটের কারুকাজ ;
জমিয়ে গেল কয়েক টুকরো
কালো কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী
চুপচাপ চোখের কোণ থেকে
বেয়ে পড়ল তুমিময় বৃষ্টি,
বোধের জীর্ণ ডাকঘরে চিঠি ভিজছে…
স্বর্গের বাচ্চাটি চেঁচিয়ে কাঁদতে,
শ্বাসের দেয়ালে মাথা ঠুকছে সূর্য!
বাঁশবেঁড়ার ফাঁক গলে স্বর্ণকেশি রোদ
জাপটে ধরে পুরনো ক্ষতে
বুড়ো আঙ্গুলের দুই নখে
পিছলায় দাঁত খিঁচে,
যেখান থেকে জলজ চুমো
বেহাত হয়ে গেছে,
গাড়ির টায়ারে ঘুরতে ঘুরতে
আতারাপের নাইওরি
অনবরত বমি করছে,
চোখের কোণায় রক্তের দাগ
ডুবে গেছে মনের রাজধানী
চিনিপানার গ্লাসে…
নাবালক ধানগোছায়-
ডাহুকী চরের মাজারে
কোলাব্যাঙের ছেমা জিকির।
ডমরুর তালে নাচে বধূয়া,
তেড়ে আসে সর্প -দেয়াং পাহাড়ের
ওপার থেকে।
ইস্কিমের ঘোলাজলে সারসের বুজরুকি;
ডিগবাজি দেয় চাঁদকুড়া,
বোয়ালের পাখনায় তিরতিরে
নাওরির পান-বাতাসার চদুল।
ছনের ঘরে কৈতর জোড়ার
তুমুল গোঙানি।
দুর্গাবাড়ির উলু-
চিত্রল হরিণের মতো দৌড়ে
পাহাড়ি মদে সন্ন্যাসীর
অজ্দে,পরমেশ্বর বেমালুম।
বৃষ্টির পতিতালয়ে ফুটে-মিছকিনের
প্রিয় গেন্দাফুল।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..