প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
নিকষিত উদযাপন
আজকাল সন্ধ্যা আসে
কেমন ভৌতিক আঁধারে
অবলুপ্ত প্রাচীন বিশ্বাসের জাহাজে ভর করে মাস্তুলের পিঠ ছুঁয়ে,
মৃত্যুর হিমে ঘুনে খাওয়া জীবনের শেষটা উদযাপন করতে
আঁধারের আয়োজনে নক্ষত্র উধাও হয় মেঘেদের জঠরে।
অথচ
সমুদ্র নাকি ধ্রুবতারাকেই খোঁজে তবু
আলোর রেখা ধরে
সমস্ত স্রোতের ওঠা নামায়
এক একটা জীবনকে পৌঁছে দিতে বৈতরণী নদীর ঢালে ,
খোঁজা আর না পাওয়ার প্রথাগত বিশ্বাসের গোঁজামিলে
আঁধারের উদযাপন হয় আরও নিকষিত।
নিখোঁজ সংবাদ
তোমাকে হারিয়ে ফেলেছি
ঝরে যাওয়া কৃষ্ণচূড়াদের বিষণ্ণতায়
আষাঢ়ের প্রথম দিনে ম্রিয়মান বৃষ্টিহীন অভিমানে নিজেতেই লুকানো বাষ্প হয়ে উড়ে যাওয়া মেঘেদের খাঁজে।
অথচ
নিস্তব্ধতার বিরামহীন প্রগাঢ় চুম্বনের ভেজা ভেজা আদরে ভেতর বাহির ভেসে যায় নির্লিপ্ত সন্ধ্যার সাতকাহনে।
নদীর নাম বিষণ্ণতা
বেলা শেষের গান সাঙ্গ করে পথের ধুলোয় লুটায় যে গোধূলি
ভাবে
এই পথ গেছে কত- কত-দূর?
তারপর
পথের ধুলো, ঘাস, সোঁদাগন্ধ, বুনোঝোপ, তুলতুলে কাদা, নির্ঝরের জল ছুঁয়ে ক্লান্ত হয় সে গোধূলি
তবুও
অনেকদিনের অনেক আকাঙ্ক্ষার পরিসমাপ্তি যেন বহু যুগের অবসাদে দূর থেকে দূরের অধরায়।
অথচ
বিষণ্ণতা নদীটির জল তখনও
ধুলোয় লুটানো গোধূলির অপেক্ষায় আরও বিষণ্ণ, আরও মগ্ন।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..