প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
লুকিয়ে থাকে সব আশারাই
গহন মনের অন্ধকারে,
তাইতো আলো জ্বলেই চলে
নিয়ম ভাঙার অগোচরে।
জোনাক জ্বলে ঝিকমিকিয়ে
আঁধার ভরা হীরের কুচি,
মন হলো যে ছন্নছাড়া
ভাঙুক তবে সমাজ শুচি।
নিয়ন আলোয় চোখ ভরিয়ে
আমরা সবাই তাসের প্রজা,
নিয়ম মানা চলন বলন
মন কুঠুরির বন্ধ দরজা।
আমরা চলো বাঁধ ভেঙে দিই
স্থবির সমাজ চমকে উঠুক,
মনের গভীর অভিসারে
জীর্ণ যতো আগল ভাঙুক।
আমার কোনো দাবী নেই,
শুধু আছে সুগন্ধী ভালোবাসা।
দমবন্ধ হাঁসফাঁসে তপ্ত বৈশাখে
রুমালে ভরে রেখে দিই তোমার পকেটে।
মাঝেমাঝে সুগন্ধ নাও তুমি,
মুছে নাও ঘামভেজা কপাল ঘাড়,
আমি ভরে উঠি মুহূর্তের ছোঁয়ায়।
তারপর হারিয়ে যাই অনু পরমাণুতে।
পরবর্তী তপ্ত বৈশাখে নবজন্মের প্রতীক্ষায়।
টিকটিক টিকটিক সময়ের ছন্দে,
ছকবাঁধা দিন চলে ঠিকঠিক,
হৃদয়ের কাঁটাছেঁড়া নিয়মের দ্বন্দ্বে।
হাতছানি দেয় মন মেঘজমা বিকেলে,
ডাক দেয় লুডোছক নদীতীর প্রিয়বই,
সংসারী সাতপাকে সুখবাঁধা শিকলে।
বড়ো দায় বড়ো হয়ে ঝিঙেফুল সইরে,
নিজেকে হারিয়ে তুইও খুঁজিস সুখ,
একমুঠো শৈশব আজ খুঁজে ফিরিরে।
কাগজের নৌকাটা আজ খুব দামী,
জীবন নিতে চায় মুহূর্তের স্বপ্নশ্বাস,
ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে হৃদয়ের বধ্যভূমি।
প্রতি মুহূর্তে রক্তস্রোতে মিশে যাও তুমি,
বিশুদ্ধ প্রাণবায়ুর মতো।
প্রতিটি স্পন্দিত কোষে নিঃশব্দে পুড়ি আমি।
পরিশুদ্ধ হই প্রতি ছন্দে।
নিত্যদিনের ভালো থাকার মুখোশ বদলাতে বদলাতে,
ক্লান্ত আমি তোমার সম্মুখে।
নিরাবরণ…. নিরাভরণ….
নেই মুখোশের কোনো প্রয়োজন।
তোমার সমুখে শুধুই আমি।
শুধুই আমার বেঁচে থাকার আর্তিটুকু নিয়ে,
ধিকধিক করে জ্বলে ওঠা অদম্য স্বত্বা আমার।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..