প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
হাতটা ভেজা ছিলো,
বাতাসে তখন তপ্ত বালি,
দুচোখের মাঝখানে
লজ্জাহীন নোনা স্রোত…..!
মুখোমুখি বিকেলের জন্য প্রত্যাশাটাকে
আজকাল মনে হয় অলীক স্বপ্নঘোর…!
কেউকেটা জীবনটা যেন এক
জীবন্ত সমাধিফলক,
সেখানে নিয়তির উপর খোদাই
ঝাপসা একটা লেখা,
” জীবনের চাইতে বড় কোন মৃত্যু
দেখিনি তো কোন দিন…” !
পূণ্য কয় হাস্যরসে,
“লয়-ঘুম তোর ভাঙবে কি ?”
পাপ হেসে কয় রূঢ় শ্বাসে,
“কলিতে তোর মূল্য কি ?”
সৃষ্টি দেখে দীর্ঘশ্বাসে,
ঈশ্বর ভাবেন,”করলুম কি ?”
তথাপি, হাঁটু গুঁজে বসে আছি..!
শতাব্দীকালের দাসত্ব রক্তে মিশে
জন্ম দিয়েছে এক নতুন প্রজন্মের..!
সৃষ্টি বেচতে বিপনি বিতানে
নিলামের ভীড়ে স্রষ্টার মুখ…!
লজ্জায় মরে শিল্পের শিল্প
দেবতার গায়ে চামড়ার ঢোল..!
তথাপি, আমরা এখনো সভ্যই আছি…!
আরণ্যকের গল্পে শেকড়বাকড়,
পিঁপড়ে, বিছে, সাপখোপের বাস,
আরণ্যক তবুও সবুজ খুলে বসে থাকে…!
সূর্য বলেছে,
” আরণ্যকের বুকে তার খেলতে ভালো লাগে”…!
ভালোবাসলে কেও কেও আরণ্যক হয়ে যায়,
পায়ে শেকড়, বুকে মর্মর, শরীর পুড়ে ছাই,
তবুও মন জুড়ে নির্ঘুম মায়া রাত পুরোটাই …!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..