শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
নিস্তব্দ্ধতার চাদরে ঢেকে
এ কোন নিঝুম অন্ধকার
জানলার শার্সিতে উঁকি দেয়
তোমার
আমার?
স্বপ্নালু চাঁদ এখন
বাঘনখ হয়ে চকচক করে ৷
জনস্রোত বয়ে আনে
ক্ষুরধার তরবারি, ত্রিফলা ত্রিশূল ৷
ওরা জানে না কি
আরেক অন্ধকার থেকে
আরো জটিল জটিলতর পথে
ক্রমশ আগুয়ান
চিতার জ্বলজ্বলে চোখ?
নদীর বাঁধটা নড়বড়ে বড়ো
সাঁকোটাতো আরো ৷
“জোট বাঁধো” কথাটাও
বুঝি আজ নড়বড়ে
ঐ সাঁকোটার মতো ৷
এখনো অপেক্ষা?
কে এসে ডাক দেবে –
‘বেরোও সকলে’ !
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..