প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
এই নিভৃত ঠিকানায়-তুমি এমনই এক শিল্পছবি
শুন্য থেকে ভরাট-পড়শিবাড়ির মালকোচা জানালায়
-নতুন প্রতীক্ষা,অজান্ত উদাসীন-বিনির্মাণে সঙ্গম শরীর
ঘন ঘুৎকারে ভৌতিক প্যাঁচা,সজনেডাঁটায় সুরপাগল
-লিরিক বাতাস,আঁধারশাসিত ঘন মেঘ,ব্যাকুল রূপকথা-
এভাবে আষাঢ়,খুচরো রোদ-বৃষ্টি,ভেজা দিগন্ত
-ধানখেত,আলপথ-ঝরাপাতা,সকল সম্প্রদায় পেরিয়ে
কারোর কালোছাতির বগলদাবা টেনে-শৈশব উঠানে
নাগরিক চোখের ভেতর;নিজের ভেতর-আহ!মনোবক্সঃ
একদিন কবিতার কাছে গেলাম
আমার সমস্ত হৃদয় শরীর নিয়ে
হেমন্ত সন্ধ্যায় পা-পাতা নখ টিপে
বহুদিন পর,প্রথম দেখা-নবান্ন চারদিকে
বহুত সুন্দরী যে পৃথিবীর কাছে-
বিপুল কারুকার্য-নগরে,কমলা রোদ
আমি দেখলাম তার কাতুকুতু শিয়র দেহ
আসে আর যায় আমার নির্জন প্রাসাদে
বহুরূপী রমণী হারিয়ে অনন্য রমণী সে;
শরীরের সুস্বাদু চিনিমাখা নীলরত্ন মৌন আকাশ
তেখাঁজ বরফ,শাদা কাফনের মতো;ছড়ানো-
আলুথালু মাছকাঁটা হ্রদ-শিতিল বৃক্ষ,
বোবাবাতাস পরিযায়ী ডানায় হিমালয়-উর্বর দ্বীপপুঞ্জ
ঘাসের পাখনায় রোদগলা বিকেল-সোনাধান
অদূরে বাতাবিলেবু থোড়-থমথম রাত-নক্ষত্র;
এভাবে,যেভাবে-প্রশস্ত চোখ চমকায়
সৌধ ফসলির অভয়ারণ্য-হাঁটুভর সমুদ্র
হরফের মতো মাটি থেকে বালুকণা-পাথর-নদী,
যুগল বাধা গাঙচিল,ঠোঁটে ঠোঁটে দুই শামুক-
সুসম্পন্ন রমণী ও পুরুষ-গাঢ় ছায়ায় ডুবছিল
ফুরফুরে মেজাজ-কখনো বিভোর স্বপ্নে চাঁদ উলটায়-
ঝটপট সিদ্ধান্তে তরুণ ছন্দ বায়ু সিনেমার নৃত্যশালা,
কখনো ছদ্মনামে শরীরের রঙ পালটায়
মন খারাপের ব্যত্যয় ভেঙে-গোলপাতার ঘর
ছেঁড়াখোঁড়া দেওয়াল ভরা বঙোপের হিমালয়-সুন্দরবন,
বোতাম ভাঙা ময়লা জামার আলপিনে
পালতোলা নদীর ডুবছবি,দু দিকে শহর আর গ্রামের পথ;
মধুভ্রম স্বপ্ন দরজা আঁকে-সকল ঋতু
বর্ষাগম চৈত্রের মখমলি মাটির বীজ থেকে দৈর্ঘ্য পৃথিবী।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..