দীর্ঘশ্বাস
ভালো নেই ভালো নেই ধূসর সন্ধ্যা বিষণ্ন বিকেল, চারিপাশ ভালো নেই কফির কাপ পথের ধুলো…..
এইতো পাবলিক হচ্ছে রং
জলের রোঁয়ার সাথে মিশে যাওয়া শীতের যখনতখন,
আমি এগোবার কথা ভাবি, পিছে পিছে বিছানার ফিজিক্স
বিধবা নারীর খোঁপার বাঁধনের মতো লাচার আলোটা
লেজ নাড়ছে
সিংগল সুতো সিঙ্গল ছুঁড়ি সিঙ্গল জল-বিভাজন …
কস্টিউম বদলে ফেলার মতো
বদলে ফেলছো কথার ধুন
মরচে পরা জলের ফ্রিজিং পয়েন্টে আমাদের ছুট,
লাজ-বেলাজ,
খোলা নৌকার দীর্ঘায়ু,
কমজোর নয় কিছুই
শুধু তুমি আমি চাঁদ ধরাধরি করে লুকিয়ে ফেলি ড্রয়ারে
সজীব হয়ে আসছে জলের মাংস
এরপরেই ব্ল্যাক হোল
ভাসা ভাসা জলের সাহস টপকে কাঠামো বদলে ফেলল যে বুনন
তাকে আফিমে মেলে ধরি
পুরনো সাইকেল …
জল ছিঁড়ে ছিঁড়ে পলাশ-বিছানা
দু মাস
দু’টুকরো ছায়া আমাকে টোকা দেয় দু’দিক থেকে রোজ
গুড়ো গুড়ো আলো
ঝুকে থাকা নদীটাকে কাঁধে নিয়েই দীর্ঘ হচ্ছে সাঁতার …
কিচেন এ ডাল –ভাতের শব্দ
টু – শব্দ করছে না
কি করে যে জল বেজে বেজে রবীন্দ্রসংগীত!
তবলায় বেডরুম …
ভালো নেই ভালো নেই ধূসর সন্ধ্যা বিষণ্ন বিকেল, চারিপাশ ভালো নেই কফির কাপ পথের ধুলো…..
প্রেমের কবিতা যা কিছু পাষাণ, মনে হয় আঁশ বটিতে কুচি-কুচি করে কাটি পালানো ঘাতক সময়…..
তর্জমা স্নানে শুচি হবার পর বেকসুর সন্ধ্যাগুলো শুধুমাত্র নিজস্ব অন্ধকারের নিচে দোলনাচেয়ারে ছড়িয়ে বসা কিছুটা…..
হয়তো একদিন অস্তিত্বে খুঁজে আত্মপরিচয় নিভৃতে অপেক্ষার প্রহরে এ মন ভালোবাসার রূপালী আলোয় রাঙা মুখ…..