শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
ক্যামেরাভর্তি রঙ
তখন চীৎকার করে উঠলেই
একটা ওয়ান-ওয়ে দিন যতদূর
আমি তো তোমার ভেতর
দেখছি
একটা জানলা থেকে আর একটা জানলার দূরত্বে
গাছের গায়ে গাছ
আর
নুনের আঙুল
গুঁড়ো গুঁড়ো ভাষার ভেতর
যেভাবে
ছায়া বদলে বদলে
আমরা নই
অতীতগুলো কাছাকাছি আসছে…
যতদূর আমাদের বেঁকে যাওয়া ভাষাকলোনি
ছাপানো শরীরে
একা একাই গড়াচ্ছে
ক্ষতনামা যে স্মৃতি
আর
বাদামী একটা দুপুরের বৃন্ত
সরস্বতী নামের বাষ্পে
চিহ্ন বলতে এক ভাঙা বিস্ময় নিয়ে
চোখের পর চোখে রাস্তা এসে পড়ছে বলে
আমাদের চান্দ্র সিনট্যাক্স তৈরী হয়
দেখতে দেখতে
কবিতাভূগোলের ভেতর আর বাইরে
স্রেফ ধবল শব্দটাই
আমায় এই দীর্ঘতার দিকে টেনে নিয়ে এলো…
দিন একটা সংখ্যা হয়ে
একটাই ওরাল স্মৃতি
বারবার
ব্লেড-এর কাছে মাংস ভেবে
শোক বদলে বদলে
এইসব শ্রেণীসুলভ নিবিষ্টতা রেখে
কাঁচের মুখোশ নিয়ে
রঙ-করা একটা স্বপ্নদৃশ্যে তরল পাথর
তার স্পর্শ ভেঙে
রাবার বলের বিষণ্ণতা নিয়ে
নাইন্টিজ সুর
বড়জোর আপেল অবধি জল শিখে
ছায়াফেরত আঙুলেরা
দরজা ফুরিয়ে ফেলল…
সময় জুড়তে জুড়তে
এই ঋতু
স্তন অবধি চলে গ্যালো
দেখতে দেখতে ভাষাদের জল
আর
সমকাল নামের একটা নির্বাচিত পাথর
কেমন
ডুবে
স্রেফ ওই ভ্যালেনটিনা অভ্যাসে যাতায়াত
ঘোড়াছাপ বুকের ভেতর
কার একটা আঙুল
একটা দাগ…
কম্যুনিকেশন বরাবর যাঁরা গাণিতিক সম্ভাবনা
দূরত্বের বর্গের সাথে ফুলে উঠে
আমাদের ছড়ানো-ছিটোনো বাক্য
সিন্থেটিক একটা রঙে
অপেক্ষা লেখে
আর
কাঁচ হয়ে
স্থির মাংস অবধি দরজা এগিয়ে দেয় ক্লোজ শট
দ্যাখে
শীত হয় এক ভারী বিজ্ঞাপন
যখন ছবির ঘরে ছবি বসছে না
তবু
দৃশ্য
এই তো ফিরে আসছে
কম্যুনিকেশন বরাবর একটাই নীল অর্ডারি দাগে
স্পর্শ বলতে বলতে
শব্দগুলোর ছায়া আঁকছে আসলে…
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..