শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
স্বর্গের সিঁড়িতে সাজে গোপন প্রেমের পসরা
অন্ধকার নামলেই স্বপ্ন টেনে নেয়
আগুনের দিকে
জলে পোড়া শিশিরফোঁটা;
আত্মমৈথুনে
ভুলে যায়
বরফগলা রাত ছোঁয়ার
ইতিহাস
জ্যোস্নাভুক গীতিকা গিলে খায়
আয়েশের শরাব
ধোঁয়া ওড়া নদী নির্ঘুম পাহারা দেয়
সমকালীন প্রেম
চাঁদ ধুয়ে ফোঁটা ফোঁটা জল খসে পড়ে
চুম্বনের ঠোঁটে
কুহেলি ভোর নামে ভেজা ভেজা গন্ধ ছুঁয়ে
নরম উপত্যকায়; সোনালি ডানামেলে
বকুলের ছায়া
ব্যাকুলা মন স্বর্গের সিঁড়িতে সাজায়
গোপন প্রেমের পসরা ..।
নোনাজল ঢেউ আঁকে মরমী গান
সর্বভূক কথারা বসে নেই—হাঁটে, থামে,ভাবনায় ফেরে
কখনও কথার কথারা চিত্রা হরিণ ছানার মতো
হাঁপিয়ে
লাফিয়ে
দৌড়ায়!
ইচ্ছেডানার পালক উড়ে যাচ্ছে শৈশব বসন্তের দিকে
স্বপ্নাহত পাখির নিরাশ্রয়ী প্রেম নিরালায় হাসে চুপচাপ
অন্তরঙ্গ শব্দেরা খই ফোটায় বিমর্ষ জানালার ছায়াপাশে
স্মৃতি আখ্যানে আটকা পড়েছে নিয়তির দেহকাল
জ্যোৎস্নাস্রোতের সঙ্গে গলাগলি করে হাতড়ে চলে
এক পসরা
মেঘজল
অন্ধকার
বাড়ন্ত নদীটা হৃদরোগে আক্রান্ত—
বসানো হয়েছে কৃত্রিম হৃদপিণ্ড
নোনাজল ঢেউ তবুও মরমী চোখে গান লিখে অবিরত
প্রণয়ী ডাহুকের নামে..।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..