প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
আমরা জানতে চায় না…
করোনার ছোবলে মরেছে কে?
আমরা জানতে চাই না
আমাদের এই দেশে কতজন মরেছে?
আমরা জানতে চায় না…
মরেছে হিন্দু , বৌদ্ধ অথবা মুসলমান?
যেই মরুক , মরেছে কারো আপনজন
মারণ ভাইরাস কেড়েছে কারো প্রিয়জনের প্রাণ।
আমরা জানতে চাই না ……
মরেছে যে সে বড়লোক না গরীব?
মৃত্যু যে বড়ই বেদনার ভাই
সেই বোঝে —- পুড়েছে যার নসীব ।
আমরা শুনতে চাই না …….
একশো ত্রিশ কোটির দেশে হাহাকার ,
সকল ভারতবাসী থাকুক দুধে ভাতে
দারিদ্রতা চিরতরে পুড়ে হোক ছারখার ।
আমরা দেখতে চাই ……..
খুলেছে দোকান , বাজার ,হাট
জনশূন্য পথে থিকথিকে ভিড়
মানুষ মানুষের সাথে মিলাচ্ছে হাত ।
আমরা দেখতে চাই …….
ঘুরছে স্তদ্ধ সময়ের চাকা আবার ,
পাখি হয়ে উড়ছে মানুষ আকাশে
দুচোখে স্বপ্ন নিয়ে মঙ্গলগ্ৰহে যাওয়ার ।
আমরা দেখতে চায় ভাই ……..
মন্দিরে মন্দিরে বাজছে ঘণ্টা কাঁসর,
গির্জায় হচ্ছে প্রার্থনা আবার
মসজিদে মসজিদে চলছে নামাজ জুম্মার ।
আমরা চাই রাজনীতি নয় …..
ভুল থেকে নিতে হবে এবার শিক্ষা ,
স্বাস্থ্য ব্যাবস্থার উন্নতি হোক এ দেশে
মানুষ যেন পাই বিশ্বমানের চিকিৎসা ।।
ওরা হাঁটছে মাইলের পর মাইল
ভরসার শহর রয়ে যায় পিছে
পায়ের তলায় ফোঁসকা পড়েছে
ক্লান্ত শরীর তবুও ওরা হাঁটছে ।
ওরা হাঁটছে ফিরতেই হবে ঘরে
রাতের অন্ধকারে , দিনের আলোয়
শুকিয়ে গেছে শরীরের ঘাম
অদম্য ইচ্ছে নিয়ে ওরা হাঁটছে ।
ওরা হাঁটছে মাথায় পোটলা নিয়ে
বড্ড কষ্টে সাথে নিয়ে বউ ছেলেমেয়ে ,
পড়েছে তালা কোম্পানির গেটে
মাথার ওপর ছাদ হারিয়ে ওরা হাঁটছে ।
ওরা হাঁটছে সভ্য সমাজ সব দেখছে
টিভির সাংবাদিক ইন্টারভিউ নিচ্ছে ,
মনে পড়ে যায় দেশ ভাগের দিন
অসহায় মানুষ আজও হাঁটছে ।
ওরা হাঁটছে পথের বাধা তুচ্ছ করে
গুটি গুটি পায়ে ঠিক পৌঁছে যাবে দেশ
একদিন ঠিক খুঁজে পাবে পথের শেষ
অদম্য বাসনায় ওরা হাঁটছে ।।
পরিযায়ীর নিজের দেশ নয় এটা
প্রাণের স্পন্দন জাগিয়ে রাখতে
বহুদূর হতে আগমণ হেথায়
ক্ষণিকের জন্য যত্ন সাজায় বাসা ।
ক্ষণিকের অতিথি সবে
অপেক্ষা শুধু সেই সময়ের ,
যেদিন ডিমের থেকে বেড়িয়ে এসে
সদ্যজাত দেখবে পৃথিবীর মুখ ।
ভবিষ্যতের কাছে আছে অঙ্গীকার
পৃথিবীকে দেবে উপহার নতুন জীবন ,
কলকাকলিতে মুখরিত হবে চতুর্দিক
তারপর ফিরে যাবে আপন দেশে ।
পরিযায়ী আপন মায়াবী চোখে
আপন করে নেয় পরদেশী আকাশ,
একদিন উড়ে যায় দিগন্তের পথে
দীঘির শূন্য বুকে পড়ে থাকে তার ছায়া ।
পরিযায়ীর নিজের দেশ নয় এটা
প্রাণের স্পন্দন জাগিয়ে রাখতে
বহুদূর হতে আগমণ হেথায়
ক্ষণিকের জন্য যত্ন সাজায় বাসা ।
ক্ষণিকের অতিথি সবে
অপেক্ষা শুধু সেই সময়ের ,
যেদিন ডিমের থেকে বেড়িয়ে এসে
সদ্যজাত দেখবে পৃথিবীর মুখ ।
ভবিষ্যতের কাছে আছে অঙ্গীকার
পৃথিবীকে দেবে উপহার নতুন জীবন ,
কলকাকলিতে মুখরিত হবে চতুর্দিক
তারপর ফিরে যাবে আপন দেশে ।
পরিযায়ী আপন মায়াবী চোখে
আপন করে নেয় পরদেশী আকাশ,
একদিন উড়ে যায় দিগন্তের পথে
দীঘির শূন্য বুকে পড়ে থাকে তার ছায়া ।
তীব্র দাবদাহে অসহ্য যন্ত্রণা বুকে
এর চেয়ে অনেক ভালো আসুক কালো মেঘ
আসুক অসময়ে ঘনিয়ে আঁধার নেমে ,
এলোমেলো করে দিক সব
হোক কালবৈশাখীর তা থৈ নাচন
ভেঙেচুরে চুরমার হয়ে যাক সব ।
শেষের থেকে হোক শুরু
ভগ্ন স্তূপে সাজাব জীবন আবার নতুন করে
বুকে জমা হাহাকার , চাপা যন্ত্রণা
শীতল হবে দিবসের অন্তিম লগ্নে
এক পশলা হালকা বৃষ্টির ছোঁয়ায় ।
কিছুটা শীতলতা মেখে আবার
নতুন করে করব শুরু ভাঙাগড়ার খেলা
নব উদ্যমে , নতুন স্বপ্ন চোখে
কিছুটা পরিমার্জিত , কিছুটা সাবধানী
বেহিসাবী জীবন ছেড়ে হবো হিসাবী
নিজেকে উজাড় করে দেব
সৃষ্টির সুরভিত সুর লহমায় …
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..