দৌড়
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
ওই এক পাগলা আছিল। ঘুরে বেড়ায় খায় দায় তারপর কোথায় উড়ে যায়।পাগলার গল্প শুনে রঞ্জনের মনে হত পাগলা বাড়ির বাইরে, মামুনদের ঘরের ওদিকে গেলেই ঝোলায় ভরে কোথায় নিয়ে যাবে।রাতে ঘুমোনোর সময় ভয়ে জামা ভিজে যেত।ওভাবেই ঘুমের মধ্যে কাদা হয়ে যেত।মা কিছু বলত না।দাদি আর ফুফু এইসব মাথায় ঢুকিয়ে দিয়েছিল।
আর চাচা বলতো একটা স্কুটি এনে দেবে। কান্না করলেই ছোট চাচা বলত একটা নাট লাগানো বাকি আছে খালি।তারপর আগামীকালই নিয়ে আসবে।আহা সেই গাড়ি আর এলোনা!
এখন রঞ্জন সেভেনে পড়ে।একদিন হেঁটে হেঁটে বইদার হাঁটের দিকে যাচ্ছিল,দেখে ঢ্যাঙ্গা করে একটা লোক সিগারেট ধরিয়ে টানছে যেদিক দিয়ে স্বপ্না ম্যাডাম স্কুলে ঢোকে ওই রাস্তায়।সে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে এসেছিল।বাড়ি ফিরে মনে পড়ছিল লোকটার নীল জামার কথা। সাইকেলের চটা রং।আর লম্বা চুলের কথা।
দুদিন পরে সে শুনতে পায় একটা পাগলাকে বাজারের লোকেরা বেদম পিটিয়ে মেরে ফেলেছে।সে না-কি স্বপ্না ম্যাডামের ব্লাউজের ভেতর হাত ঢুকিয়ে দিয়েছিল।রমেন ওকে কানকানে বলেছিল “দেখিস এই পাগলা একদিন পাব্লিকের মাইর খায়া মরিবে।স্বপ্না ম্যাডামোক বিরক্ত করে ডেলি।একদিন গাত হাত দিছিল।”
“পাগলাটার নাম কিরে?”
“হাবলু ডাক্তার।”
“আগত কি কইরছিলো?”
“ওষুধের দোকান।”
“কিভাবে পাগলা হইল?”
“একদিন রাতিত বাড়ি ফিরির ধরচিলো,কয়েকজন লোকের সঙ্গে টাকা নিয়া ঝামেলা হুচিলো। ওইদিন রাতিতেই ওর বউক জ্বলে দেয় লোকগিলা।তিনঝন জেলত আছে।সেলা থাকি নিজের বউ মনে করি যার তার গাত হাত দেয়।পাগলার বেটাটারও ব্রেন শর্ট।”
একবছর পরের ঘটনা।তখন রঞ্জন ক্লাস এইটে পড়ে। মোক্তার পাড়া দিয়ে বাড়ি ফিরছিল। দেখে কবরের ওই পাশে গেটের সামনে একটা ছেলে সিগারেট খাচ্ছে। নীল শার্ট।কালো প্যান্ট আর লম্বা চুল চোখে সানগ্লাস
ঠিক হাবুল ডাক্তারের মতো!
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
সকালে উঠে মায়ের মমতামাখা মুড়ি ও লিকার চা খেতাম। তারপর দাদু বলতেন, এবার পড়তে বোস।…..
রোজকার সূর্য ওঠার মত বেলি ভোরে উঠে দরজায় সামনে জল দেয়,ঝাঁট দেয়, ফুল তোলে। তারপর…..
একটি সুপ্রতিষ্ঠিত কর্পোরেট অফিসের চাকরির ইন্টারভিউয়ে জটিল একটি প্রশ্ন করা হলো। প্রশ্নটি হচ্ছে –…..