দৌড়
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
একটি সুপ্রতিষ্ঠিত কর্পোরেট অফিসের চাকরির ইন্টারভিউয়ে জটিল একটি প্রশ্ন করা হলো। প্রশ্নটি হচ্ছে – তুমি প্রচন্ড ঝড়ের মধ্যে একটি গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছ। পথে একটি যাত্রী ছাউনিতে তুমি তিনজন লোককে দেখতে পেলে, তোমার সাহায্য এই মূহুর্তে খুবই দরকার তাদের।
প্রথমজন হলো এমন একজন যে তোমার মনের মতো জীবন সঙ্গী হতে পারে, দ্বিতীয়জন তোমার পুরনো একজন বন্ধু যে একবার তোমার চরম বিপদে তোমাকে সাহায্য করেছিলো। আর তৃতীয়জন হলেন একজন বৃদ্ধ মহিলা যিনি খুবই অসুস্থ। তোমার গাড়িতে একটি মাত্র সিট আছে, তুমি এদের মধ্যে কাকে সাহায্য করবে?
অসুস্থ মহিলা যাকে তৎক্ষনাৎ হাসপাতালে নেওয়া দরকার? নাকি, পুরানো সেই বন্ধুটি যার কাছে তুমি চিরকৃতজ্ঞ, যাকে সাহায্য করলে তুমার ঋণ শোধ হতে পারে?
বৃদ্ধা বা বন্ধুকে সাহায্য করতে গিয়ে মনের মতো জীবন সঙ্গী হতে পারা মানুষটিকে হাতছাড়া করে ফেলতে পারো।
পাঁচশজন আবেদনকারীর মধ্যে মুল্যবোধ ও নীতিবোধ ঠিক রেখে সবাই প্রশ্নটির উত্তর দিয়েছিলো, ‘অসুস্থ মহিলা যাকে তৎক্ষনাৎ হাসপাতালে নেওয়া দরকার।’
কিন্তু শেষ পর্যন্ত চাকরিটি একটি মেয়ে পেয়েছিলো। যে তার আউট নলেজ অর্থাৎ চিন্তাধারা দিয়ে নিয়োগ দাতাদের চমকে দিয়েছিলো।
মেয়েটির পারফেক্ট উত্তরটি হচ্ছে – আমি অসুস্থ বৃদ্ধা মহিলাটিকে গাড়িতে বসিয়ে গাড়ির চাবিটা আমার বন্ধুর হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলবো, মহিলাটিকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে আর যাত্রী ছাউনিতে বসে থাকা আমার মনের মতো হতে পারা জীবন সঙ্গীর সাথে দাঁড়িয়ে বাসের জন্য অপেক্ষা করে তাকে বাড়ি পৌঁছে দিবো। বৃদ্ধা মহিলাটিও বাঁচবে, আমার বন্ধুকেও সাহায্য করা হবে, আর জীবন সঙ্গীকেও পেতে পারবো!এটি সত্যিকার অর্থেই ছিলো পারফেক্ট উত্তর।
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
সকালে উঠে মায়ের মমতামাখা মুড়ি ও লিকার চা খেতাম। তারপর দাদু বলতেন, এবার পড়তে বোস।…..
রোজকার সূর্য ওঠার মত বেলি ভোরে উঠে দরজায় সামনে জল দেয়,ঝাঁট দেয়, ফুল তোলে। তারপর…..
সকাল সকাল ওঠা মনিনিকার বরাবরের অভ্যেস। সকালে এক বড় কাপে অর্গ্যানিক গ্রিন টি নিয়ে সোফায়…..