প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
তোমায় নিয়ে বাঁচি
একদিন আমাদের পৃথিবীটাকে
সূর্যসমেত গিলে খাবে একটা কালো বিন্দু
সেদিন কি পুরো সময়টাকেও গিলে খাবে
মাথা ধরার বড়ির মত?
সেদিন এই কবিতার খাতা
খন্ড খন্ড হবে মহাবিস্ফোরণে
অথবা ছিটকে যাবে অন্য পৃথিবীতে
অন্য মানুষের জন্য।
জানিনা সেখানে মানুষ থাকবে কিনা
তবে তারপরও অজস্র কথা থেকে যাবে
বলার জন্য শোনার জন্য
নেই তুমি নেই আমি।
খুঁজতে গিয়ে আলো আঁধারে হারিয়ে যাব
শতকোটি আলোকবর্ষ দূরে কোনো সপ্তর্ষির বুকে!
সেই আলোকের ঝলকে হারিয়ে যাব নিজে
অজানা অচেনা হয়ে পিছে রয়ে যাবে সে।
কালের ঘূর্ণাবর্তে পাব খুঁজে কোনো কুলে
আবার সাজাব পৃথিবী।
পালাবদলের পালাতে
আশ্বিনে,বিস্তীর্ণ নীলে সাদা মেঘের সমারোহ
ও খেতের আলে নদীর বিস্তৃত পরিসরে
থরে থরে সাজানো কাশফুলের মোহ
জাগিয়ে তোলে আগমনীর বার্তা।
এখন এ মাঠ ও মাঠ দিয়ে ঘুরে ঘুরে দেখি
ঐ রাঙা আলো মাখা কাশবন-বনানীর
শুভ্রতা ছড়িয়ে পড়েছে,দিগ্বিদিক
অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরা।
তার চেয়েও বড় কথা,
কার্তিকের কুয়াশা ছিঁড়ে দীর্ঘ দীর্ঘপথ ভেঙে
এসেছে কি বেলেহাঁস কাশবনে
দু’ঠোঁটের মাঝখানে কাশফুল ভরে নিতে?
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..