শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
অথাৎ সিদ্ধান্তে উপনীত হলে
সর্ম্পকে থৈ থৈ নামে
তরঙ্গ গুনতে গুনতে প্যালট ধুয়ে ফ্যালে রং
চড়াইবসতের নামটা পাখি রেখেছিল যে বা যারা
বৈঠক’খানায় তাদের চায়ের চাঁদ নামে
কুণ্ডলী পাকিয়ে সময়েরা উড়তে থাকে
নিভু নিভু বার্তালাপের মাঝে
লাস্ট ট্রেনটা স্টেশন ছেড়ে যায়
এমনটা ভাববো বলে বড় ভাবনা হয় আজকাল
বালিয়াড়ি ভেদ করে যে সূ্র্যটা ওঠে
তার রং ঈশৎ লাল
অথচ সে আমার ভাবনা ভেদ করে উত্তীর্ণ হতে পারে না
শাদা আলোতে বুজে আসে চোখ
তখন আর ভাবনা’টা থাকে না
যা ভাবতে চেয়েছি
আর ভাববো না ভেবেছি
তারা তখন সমান্তরাল অবস্থানে
এই বেশ হলো
ছোঁয়াছুঁয়ি’র খেলায়
মনে মনে তোষণ করছি
মুছছি, মুছে যাচ্ছি
যত পাপ লেগে ছিল
গভীর অসুখে ক্রমশ ছেড়ে দিচ্ছি আগল
যন্ত্রণা তুমি প্রবেশ করো
লেহন করো আমায়
আলিঙ্গনের দুরমুশে চূর্ণবিচুর্ণ করে যাও
ইহলোক পারাপারে
দোহাই তোমার
ছুঁয়ে দিওনা আর
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..