আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
অথাৎ সিদ্ধান্তে উপনীত হলে
সর্ম্পকে থৈ থৈ নামে
তরঙ্গ গুনতে গুনতে প্যালট ধুয়ে ফ্যালে রং
চড়াইবসতের নামটা পাখি রেখেছিল যে বা যারা
বৈঠক’খানায় তাদের চায়ের চাঁদ নামে
কুণ্ডলী পাকিয়ে সময়েরা উড়তে থাকে
নিভু নিভু বার্তালাপের মাঝে
লাস্ট ট্রেনটা স্টেশন ছেড়ে যায়
এমনটা ভাববো বলে বড় ভাবনা হয় আজকাল
বালিয়াড়ি ভেদ করে যে সূ্র্যটা ওঠে
তার রং ঈশৎ লাল
অথচ সে আমার ভাবনা ভেদ করে উত্তীর্ণ হতে পারে না
শাদা আলোতে বুজে আসে চোখ
তখন আর ভাবনা’টা থাকে না
যা ভাবতে চেয়েছি
আর ভাববো না ভেবেছি
তারা তখন সমান্তরাল অবস্থানে
এই বেশ হলো
ছোঁয়াছুঁয়ি’র খেলায়
মনে মনে তোষণ করছি
মুছছি, মুছে যাচ্ছি
যত পাপ লেগে ছিল
গভীর অসুখে ক্রমশ ছেড়ে দিচ্ছি আগল
যন্ত্রণা তুমি প্রবেশ করো
লেহন করো আমায়
আলিঙ্গনের দুরমুশে চূর্ণবিচুর্ণ করে যাও
ইহলোক পারাপারে
দোহাই তোমার
ছুঁয়ে দিওনা আর
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..