দৌড়
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
রিকশার প্যাডেলে পা ঠোকরাতে ঠোকরাতে কাজিব ভাবে,আজ সয়মনকে সে এমন আদর দেবে যা জন্মে সে পায় নাই। আর কাজিব নিজেই কি পেয়েছে নাকি তেমন সুখ? কত ভাবে, একদিন কাজে না গিয়া বউটারে নিয়ে সারাদিন সোহাগ ভালোবাসা করবে। কপাল তো বস্তির। দিনের বেলায় বৌ নিয়ে সোহাগ করবে এমন কি সুযোগ আছে? এই হরির মা আসবে জিজ্ঞেস করতে একটু তেল ধার দিতে পারবে কিনা, পরির মা আসবে নুন আছে নাকি।
একটা জলপাই পেয়েছে রাস্তায় কুড়িয়ে, জন্মের টক, খাবে কি করে? লবণ লাগবে। গরীবের মরণ ! জলপাইয়ের সাথে লবণ তো কেউ ফেলে নাই রাস্তায়।
জলপাইটারে হাতের মুঠায় রেখে কাজিব আবার ভাবের জগতে ডুবে যায়।
কেউ আসবে জানতে, আইজ কাজিব কামে যায় নাই কেন? তার কি অসুখ করছে কিনা। এইসবের জবাব দিতে, সয়মন কতবার যে ভাঙ্গা কঞ্চির দরজা আলগোছে খুলবে আর বন্ধ করতে গেলেই , দু’জন দুইদিক থেকে হা হা করে উঠবে। করে কি এই মাইয়া, দিনে দুপুরে স্বামীরে ঘরে নিয়া দরজা ক্যান বন্ধ করে? খিল খিল হাসিতে পাড়া মাতিয়ে দেবে। তারপর, কে জানে হয়ত ভাঙ্গা কঞ্চির বেড়ার ফাঁকে চোখ লাগিয়ে দেখবে, সয়মনের উপরে কাজিব ঝড় তুলছে। সেই ঝড়ের সুখে সয়মন ঝাপটে ধরে আছে তার স্বামীরে। কানে কানে বলছে, এমন জোয়ানী তোমার, আমার উপরে কেন তুমি নিত্য ঢালো না? যৌবন আমারে খালি পোড়ায়, খলবল করে শরীরের ভিতরে। বদনা বদনা রস ঢেলে দাও স্বামী, আমারে তুমি এই আগুন নিভাইয়া নতুন দিনের শাড়ি পরাও- এইসব ভাবতে ভাবতে কাজিব ডাক শোনে, এই রিকশা, যাবে নাকি মনিপুরী পাড়া…
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
সকালে উঠে মায়ের মমতামাখা মুড়ি ও লিকার চা খেতাম। তারপর দাদু বলতেন, এবার পড়তে বোস।…..
রোজকার সূর্য ওঠার মত বেলি ভোরে উঠে দরজায় সামনে জল দেয়,ঝাঁট দেয়, ফুল তোলে। তারপর…..
একটি সুপ্রতিষ্ঠিত কর্পোরেট অফিসের চাকরির ইন্টারভিউয়ে জটিল একটি প্রশ্ন করা হলো। প্রশ্নটি হচ্ছে –…..