শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
পালকের রাত্রি নিয়ে আসে
বউ কথা কও
সুষমায় বুঁদ হওয়া এক শূন্যে ঘুঙুর সব
ঘনিয়ে আসে,
রোঁয়া-রোঁয়া ওমের অনুরাগে
আরও বিস্তৃত হয়ে গোল এই
লাভাচাঁদ
এইখানে হেসে কুটিকুটি বৃহস্পতি
আমার শরীর ছুঁয়ে দিলে,অভ্রের মতো জেগে ওঠে অচেনা এক উজান দেশ।
পলক ভুলে দেখতে পাই,বাড়ি বাড়ি
মোতির ঝিলিক—
আহা চোখ,অন্ধের মতো চোখ যায় রে
এ এক প্যাথোজেন—-
চোখ বুলিয়ে যখন বুজিয়ে দিয়ে যায়
কোন কোন তুলি দেয়ালে দেয়ালে
এঁকে রাখে লাল শালিক,
ঘুড়ি ভেবে উড়াতে থাকে কেউ কেউ
আর নাটাই ভেবে সুষমা
মুঠোয় ফিরে আসে
তখন পাড়ায় পাড়ায় বেড়ে যায়
মাশরুমের চাষ
বরং পথের মোড় ও দূরের কথা
ভুলে গিয়ে
পরখ করি চাকার পাখি।
সময় ও সুষমার মাঝখানে
যে বৃহস্পতিবার,
গান ও গণিতের- তার হাওয়ার ঢেউয়ে খেয়াল করি
সুর-তাল-লয়।
গান থেকে গজলে যেতে যেতে
আযান ফুটিয়ে তুলি,
সকলই তো সুরের দোলা—
ঐ যে পেন্ডুলাম,ঘড়ির কাটা;কাল অবলম্বন করে আছে,
সেই কালই তো খোলাবে কালের জটলা
এই ভেবে,
সুষমার সবুজ শাড়িতে বসাই
লাল শালিক
আর ইশকে ফানা হয়ে যাক বিশ্বব্রহ্মাণ্ড—
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..